কসবা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
| (৬২ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ১৮৫টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
| ১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল |
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল |
||
|নাম = কসবা |
| নাম = কসবা |
||
| চিত্র = |
|||
|অফিসিয়াল_নাম = কসবা উপজেলা |
|||
| চিত্রের_আকার = |
|||
|চিত্র = |
|||
| চিত্রের_বিবরণ = |
|||
|চিত্রের_আকার = |
|||
| চিত্র_মানচিত্র = Kasba in Chattogram division (Bangladesh).svg |
|||
|চিত্রের_বিবরণ = |
|||
| চিত্র_মানচিত্রের_বিবরণ = মানচিত্রে কসবা উপজেলা |
|||
|ডাকনাম = |
|||
| স্থানাঙ্ক = {{স্থানাঙ্ক|23.7333|N|91.1667|E|region:BD|display=inline,title}} |
|||
|চিত্র_মানচিত্র = |
|||
| স্থানাঙ্ক_পাদটীকা = |
|||
|মানচিত্রের_স্তরের_অবস্থান = right |
|||
| বিভাগ = [[চট্টগ্রাম বিভাগ]] |
|||
|স্থানাঙ্ক ={{স্থানাঙ্ক|23.7333|N|91.1667|E|region:BD|display=inline,title}} |
|||
| জেলা = [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা]] |
|||
|স্থানাঙ্ক_পাদটীকা = |
|||
| প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম = |
|||
|বিভাগ = [[চট্টগ্রাম বিভাগ]] |
|||
| প্রতিষ্ঠার_তারিখ = |
|||
|জেলা = [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা]] |
|||
| আসনের_ধরন = [[বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ]] |
|||
|প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম = |
|||
| আসন = ২৪৬ [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪]] |
|||
|প্রতিষ্ঠার_তারিখ = |
|||
| নেতার_দল = |
|||
|আসনের_ধরন = |
|||
| নেতার_শিরোনাম = [[জাতীয় সংসদ সদস্য]] |
|||
|আসন = |
|||
| নেতার_নাম = |
|||
|নেতার_দল = |
|||
| নেতার_শিরোনাম_১ = |
|||
|নেতার_শিরোনাম = |
|||
| নেতার_নাম_১ = |
|||
|নেতার_নাম = |
|||
|আয়তনের_পাদটীকা = |
| আয়তনের_পাদটীকা = |
||
|মোট_আয়তন = ২০৯.৭৮ |
| মোট_আয়তন = ২০৯.৭৮ |
||
|আয়তন_টীকা = |
| আয়তন_টীকা = |
||
|জনসংখ্যার_পাদটীকা = |
| জনসংখ্যার_পাদটীকা = |
||
|মোট_জনসংখ্যা = ৩,১৯,২২১ |
| মোট_জনসংখ্যা = ৩,১৯,২২১ |
||
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০১১ |
| এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০১১ |
||
|জনসংখ্যার_ক্রম = |
| জনসংখ্যার_ক্রম = |
||
|জনসংখ্যা_টীকা = |
| জনসংখ্যা_টীকা = |
||
|সাক্ষরতার_হার = ৫০.৭% |
| সাক্ষরতার_হার = ৫০.৭% |
||
|সাক্ষরতার_হার_পাদটীকা = |
| সাক্ষরতার_হার_পাদটীকা = |
||
|ডাক_কোড = |
| ডাক_কোড = |
||
|ওয়েবসাইট = www.kasba.brahmanbaria.gov.bd/ |
| ওয়েবসাইট = www.kasba.brahmanbaria.gov.bd/ |
||
|পাদটীকা = |
| পাদটীকা = |
||
}} |
}} |
||
'''কসবা উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার]] একটি প্রশাসনিক এলাকা এবং উপজেলা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://kasba.brahmanbaria.gov.bd/nolink/3739|শিরোনাম=3739 - কসবা উপজেলা-NULL|ওয়েবসাইট=kasba.brahmanbaria.gov.bd|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-10-18}}</ref> |
'''কসবা উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার]] একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা এবং উপজেলা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://kasba.brahmanbaria.gov.bd/nolink/3739|শিরোনাম=3739 - কসবা উপজেলা-NULL|ওয়েবসাইট=kasba.brahmanbaria.gov.bd|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-10-18|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-০৭-৩১|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180731002723/http://kasba.brahmanbaria.gov.bd/nolink/3739|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
||
== অবস্থান ও আয়তন == |
== অবস্থান ও আয়তন == |
||
কসবা উপজেলার আয়তন ২০৯. |
কসবা উপজেলার আয়তন ২০৯.৭৬ বর্গ কিলোমিটার (৫১, ৮৩২.৮ একর)।<ref name="ইউনিয়ন পরিসংখ্যান">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য |ইউআরএল=http://www.bbs.gov.bd/WebTestApplication/userfiles/Image/National%20Reports/Union%20Statistics.pdf |ওয়েবসাইট=web.archive.org |প্রকাশক=Wayback Machine |সংগ্রহের-তারিখ=৫ ডিসেম্বর ২০১৯ |আর্কাইভের-তারিখ=৮ ডিসেম্বর ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151208044832/http://www.bbs.gov.bd/WebTestApplication/userfiles/Image/National%20Reports/Union%20Statistics.pdf |ইউআরএল-অবস্থা=bot: unknown }}</ref> এই উপজেলার উত্তরে [[তিতাস নদী]], [[আখাউড়া উপজেলা]] ও [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা]], দক্ষিণে [[কুমিল্লা জেলা]]র [[ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা]], পূর্বে [[ভারত]]ের [[ত্রিপুরা]], পশ্চিমে [[নবীনগর উপজেলা]], [[কুমিল্লা জেলা]]র [[মুরাদনগর উপজেলা]]। |
||
== ভৌগোলিক পরিবেশ == |
|||
==ইতিহাস== |
|||
তিতাস, সালদা, বিজনা, সিনাই, সাঙ্গুর, বুড়ি, রাজার খাল, অদের খাল, কালিয়ারা নদী কসবার মধ্যে অতিক্রম করেছে। এ উপজেলার পূর্বপ্রান্তে রয়েছে লাল মাটির পাহাড়ী টিলা ভূমি। |
|||
কসবা একটি ফরাসি শব্দ । কসবা শব্দটির আভিধানিক অর্থ জনপদ অথবা উপশহর।ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনামলে এ নামকরণ করা হয়।অনেক ঐতিহাসিকের মতে কসবার আদি নাম ছিল কৈলাগড়।কিল্লা শব্দের অর্থ সেনানিবাস যা সামান্য পরিবর্তিত হয়ে হয়েছে কৈলা।গড় অর্থ দুর্গ।মুসলমানদের শাসনামলে এ কসবা ছিল একটি কিল্লা বা সেনানিবাস।আর এভাবেই কৈলাগড় থেকে কসবার উৎপত্তি।ভারতবর্ষে মুসলমান শাসনামলে ১৩৩৮ খ্রিষ্টাব্দে আলাউদ্দিন হোসেন শাহ রেল স্টেশনের পশ্চিম পাশে কৈলাগড় নামে একটি দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। ঐ দুর্গের আশে পাশে প্রথম দিকে জনবসতি এবং পরবর্তীতে আস্তে আস্তে ছোট শহর কসবা গড়ে ওঠে। ত্রিপুরা রাজ্যের ইতিহাস গ্রন্থ "রাজমালা"থেকে জানা গেছে কোন এক সময়ে এই কসবা ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী ছিল। |
|||
কসবা ছিল সুলতানি আমলের উপবিভাগীয় প্রশাসনিক কেন্দ্র। প্রশাসনিক উপ-বিভাগগুলোর মধ্যে ইকলিম, ইকতা, মুকতা, ইরতা, সোয়ার,ও কসবা নামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত মোট ৩৭টি কসবার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। কসবাগুলির অধিকাংশই বর্তমান জেলা শহরের মধ্যে বা অদুরে অবস্থিত ছিল। একটি কসবার অবস্থান থেকে অন্যটির দূরত্ব ও একটি বিষয়। এসব নামের সঙ্গে অনেক রাজকীয় আমলার পদবির সংযুক্তি লক্ষ করা যায়, যেমনঃ কাজূর কসবা, কতোয়ালের কসবা, শহর কসবা, নগর কসবা ইত্যাদি। |
|||
কসবাগুলোর অবস্থান, একটির সঙ্গে অপরটির দূরত্ব, রাষ্ট্রীয় কিংবা প্রাদেশিক রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা এবং নামের সঙ্গে যুক্ত রাজকীয় পদবি ও অন্যান্য বিষয় বিচেনা করে কসবাকে সুলতানি আমলের একটি উপ-বিভাগীয় প্রশাসন কেন্দ্র বলা যেতে পারে। |
|||
সুলতানি আমলের ‘কসবা’ কে জেলা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কসবার দায়িত্বে ছিলেন একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, একজন কাজি ও একজন কতোয়ালী। মূঘল আমলের অধিকাংশ কসবাই পূর্বের গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে। |
|||
==ভৌগোলিক পরিবেশ== |
|||
বাংলাদেশের প্রায় সকল ভৌগোলিক উপাদান ও বৈশিষ্ট্য এখানে পরিলক্ষিত হয়। বিস্তীর্ণ সমভূমি, নিচু ভূমি, জলাশয়, উচ্চ ও অনুচ্চ পাহাড়, লাল মাটির পাহাড়, নদী-নালা, খাল বিল পরিবেষ্টিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলা ভূমি। সমগ্র কসবা ছিল নূরনগর পরগনার অন্তর্ভূক্ত। তিতাস, সালদা, বিজনা, সিনাই, সাঙ্গুর, বুড়ি,রাজার খাল,অদের খাল, কালিয়ারা নদী একে বেকে কসবার মধ্যে অতিক্রম করে গেছে। এ উপজেলার পূর্বপ্রান্তে রয়েছে লাল মাটির পাহাড়ী টিলা ভূমি। ছোট ছোট টিলার সবুজ বনানী আর পশ্চিম প্রান্তে সমতল ভূমির প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক ঐতিহ্যবাহী স্থান কসবা উপজেলা যা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দক্ষিণ সীমান্তে অবস্থিত। বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ, সবুজ গাছপালায় ঢাকা গ্রাম, পাহাড়ী টিলার সবুজ বনানী কসবার প্রকৃতিকে করে তুলেছে অপরুপ। আদি বসতির বিভিন্ন নিদর্শন, ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মিশেলে গড়ে উঠেছে আজকের কসবা উপজেলা। |
|||
== প্রশাসনিক এলাকা == |
== প্রশাসনিক এলাকা == |
||
[[চিত্র:Kashba Upazila Parishad Market, Brahmanbaria.jpg|থাম্ব|কসবা উপজেলা পরিষদ মার্কেট]] |
|||
কসবা উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম [[কসবা থানা]]র আওতাধীন। |
কসবা উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম [[কসবা থানা]]র আওতাধীন। |
||
| ৬৭ নং লাইন: | ৬১ নং লাইন: | ||
* [[বায়েক ইউনিয়ন|১০নং বায়েক]] |
* [[বায়েক ইউনিয়ন|১০নং বায়েক]] |
||
=== জাতীয় সংসদ === |
|||
== জনসংখ্যার উপাত্ত == |
|||
{| class ="wikitable sortable" |
|||
[[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১|২০১১ সালের আদমশুমারি]] অনুসারে কসবা উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৩,১৯,২২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৫১,৮৫২ জন এবং মহিলা ১,৬৭,৩৬৯ জন। মোট পরিবার ৬০,৯১৯টি।<ref name="ইউনিয়ন পরিসংখ্যান"/> জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১,৫২২ জন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য উপাত্ত |ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150923182905/http://www.bbs.gov.bd/Census2011/Chittagong/Brahmanbaria/Brahmanbaria_C01.pdf |ওয়েবসাইট=web.archive.org |প্রকাশক=Wayback Machine |সংগ্রহের-তারিখ=৫ ডিসেম্বর ২০১৯}}</ref> |
|||
|- |
|||
!সংসদীয় আসন |
|||
!জাতীয় নির্বাচনী এলাকা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ecs.gov.bd/notice/details/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A9%E0%A7%A6%E0%A7%A6%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE...1310840639|শিরোনাম=Election Commission Bangladesh - Home page|কর্ম=www.ecs.org.bd}}</ref> |
|||
!সংসদ সদস্য<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯ |ইউআরএল=http://www.ecs.gov.bd/files/LkRjG4s3zWql7l1YaEOxIREqlIHHwRn3aUrm1Vr0.pdf |ওয়েবসাইট=ecs.gov.bd |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন]] |সংগ্রহের-তারিখ=২ জানুয়ারি ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190102173834/http://www.ecs.gov.bd/files/LkRjG4s3zWql7l1YaEOxIREqlIHHwRn3aUrm1Vr0.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=২ জানুয়ারি ২০১৯ |ভাষা=bn |তারিখ=১ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল |ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-46603636 |ওয়েবসাইট=বিবিসি বাংলা |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=bn |তারিখ=২৭ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল |ইউআরএল=https://election.prothomalo.com/election-result/2018 |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=bn |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181231000216/https://election.prothomalo.com/election-result/2018 |আর্কাইভের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=জয় পেলেন যারা |ইউআরএল=http://dainikamadershomoy.com/eleventh-parliament-election/175062/%E0%A6%9C%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE |ওয়েবসাইট=দৈনিক আমাদের সময় |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |আর্কাইভের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181231113316/http://dainikamadershomoy.com/eleventh-parliament-election/175062/%E0%A6%9C%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয় |ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/18122233/%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8B-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97 |ওয়েবসাইট=সমকাল |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=bn |আর্কাইভের-তারিখ=২৭ ডিসেম্বর ২০২০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201227014002/https://samakal.com/bangladesh/article/18122233/%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8B-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97 |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> |
|||
!রাজনৈতিক দল |
|||
|- |
|||
|[[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪|২৪৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪]] |
|||
|কসবা ও আখাউরা |
|||
|পদ শূন্য |
|||
| |
|||
|} |
|||
== জনউপাত্ত == |
|||
==জলবায়ু== |
|||
[[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১|২০১১ সালের আদমশুমারি]] অনুসারে কসবা উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ছিলো ৩,১৯,২২১ জন ও পরিবার সংখ্যা ৬০,৯১৯টি। এই উপজেলার প্রতি প্রতি ১০০ জন মহিলার (৫২.৪%) বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ৯১ জন (৪৭.৬%)। মোট জনসংখ্যার ৪২.৪% শিশু (০-১৪ বছর)। জনসংখ্যার অধিকাংশই ইসলামের অনুসারী (৯৫.৭%)। বাকি ৪.৩% হিন্দু ধর্মের অনুসারী। কসবা উপজেলার গড় সাক্ষরতার হার ৫০.৭% (৭+)। প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে পুরুষদের গড় বয়স ২৪.৪ বছর এবং মহিলাদের গড় বয়স ১৯.৮ বছর।<ref name=census2011>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://203.112.218.65:8008/WebTestApplication/userfiles/Image/PopCenZilz2011/Zila_Brahmanbaria.pdf|শিরোনাম=Population and Housing Census 2011: Zila Report: Brahmanbaria|তারিখ=October 2015|ওয়েবসাইট=Bangladesh Bureau of Statistics|সংগ্রহের-তারিখ=8 June 2018|আর্কাইভের-তারিখ=১২ জুন ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180612143035/http://203.112.218.65:8008/WebTestApplication/userfiles/Image/PopCenZilz2011/Zila_Brahmanbaria.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
|||
ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর অন্তর্গত । এ উপজেলায় গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত এই তিনটি ঋতুর প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মে মাসে ৩০ ডিঃসেঃ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ডিঃসেঃ পরিলক্ষিত হয়। জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও স্বাস্থ্যকর। বার্ষিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১১৪.৬৫ ইঞ্চি এবং সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত ৫৬.৪৩ ইঞ্চি এবং গড় বৃষ্টিপাত ৭৮.০৬ ইঞ্চি। |
|||
== জলবায়ু == |
|||
== দর্শনীয় স্থান== |
|||
ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর অন্তর্গত। এ উপজেলায় গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত এই তিনটি ঋতুর প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মে মাসে ৩০ ডিঃসেঃ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ডিঃসেঃ পরিলক্ষিত হয়। জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও স্বাস্থ্যকর। বার্ষিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১১৪.৬৫ ইঞ্চি এবং সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত ৫৬.৪৩ ইঞ্চি এবং গড় বৃষ্টিপাত ৭৮.০৬ ইঞ্চি। |
|||
* [[কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ]]- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধিস্থল। |
|||
* লক্ষীপুর(গোপীনাথপুর) শহীদ মুক্তি যোদ্ধা সমাধিস্থল। |
|||
== দর্শনীয় স্থান == |
|||
* বাংলাদেশের প্রথম ও এক মাত্র কোরআন ভাস্কর্য। কসবা। |
|||
* [[কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ|কোল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ]]। |
|||
* পুড়া রাজার জাঙ্গাল- তিন লাখ পীর (তিলক পীর) থেকে বল্লভপুর পর্যন্ত; পাঁচ শত বছরের পুরনো। |
|||
* লক্ষীপুর (গোপীনাথপুর) শহীদ মুক্তি যোদ্ধা সমাধিস্থল। |
|||
*নির্মলা সুন্দরী -শ্রী শ্রী আনন্দময়ী আশ্রম ও জন্ম ভিটা।খেওড়া। |
|||
* কোরআন ভাস্কর্য। |
|||
*রাজা ধর্ম মানিক্যের স্ত্রী কমলাবতীর নামে -কমলা সাগর কসবা।(বর্তমানে ত্রিপুরা) |
|||
* পুড়া রাজার জাঙ্গাল - তিলক পীর থেকে বল্লভপুর পর্যন্ত। |
|||
*মহারাজ দ্বিতীয়ত মানিক্যের দীঘি -ধর্মসাগর কসবা। |
|||
* শ্রী শ্রী আনন্দময়ী আশ্রম ও জন্ম ভিটা - খেওড়া। |
|||
*মহারাজ গোবিন্দ মানিক্যের স্ত্রী -গুনবতী মহাদেব্যার নামে -গুনসাগর, জাজিয়ারা,কসবা। |
|||
* ধর্মসাগর। |
|||
*মহারাজ রামদেব মানিক্যের নামে রামসাগর,মাইজখার,কসবা। |
|||
* গুনসাগর - জাজিয়ারা। |
|||
* আরো আছে পদ্মদিঘী (বাউরখন্ড),রাজার দিঘী(মূলগ্রাম),শ্রী দীঘি (শ্রীপুর),কৈলাস দীঘি, আন্ধাদীঘি (খেওড়া),পদ্মা পুকুর (বল্লভপুর গ্রামের পূর্ব পাশে), জুগি পুকুর(বল্লভপুর) |
|||
* রামসাগর - মাইজখার। |
|||
* ব্লু স্কাই পার্ক - বল্লভপুর-শিমরাইল কেন্দ্রবিন্দু। |
|||
* বর্ডার হাট। |
|||
* বড় মসজিদ - জাজিসার। |
|||
* রাজ বাড়ি - জাজিয়ারা। |
|||
* কল্যাণ সাগর। |
|||
* ব্রাহ্মণগ্রাম রেল ব্রিজ। |
|||
* মজলিশপুর স্টিল ব্রিজ। |
|||
* কসবা মডেল মসজিদ। |
|||
* মাদলা পদুয়ার পাহাড় |
|||
* বায়েক একীন আলীর মাজার |
|||
* মাদলা ফজলুর রহমান মুন্সীর মাজার |
|||
* কাজল চৌমুহনী, মাদলা |
|||
== শিক্ষা ব্যবস্থা == |
== শিক্ষা ব্যবস্থা == |
||
[[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১|২০১১ সালের আদমশুমারি]] অনুযায়ী কসবা উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫০.৭%।<ref name="ইউনিয়ন পরিসংখ্যান"/> এখানে |
[[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১|২০১১ সালের আদমশুমারি]] অনুযায়ী কসবা উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫০.৭%।<ref name="ইউনিয়ন পরিসংখ্যান"/> এখানে রয়েছে:<ref>এক নজরে কসবা উপজেলা :(২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)</ref> |
||
* প্রাথমিক |
* সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা: ১৬০টি |
||
* কিন্ডার গার্টেন: ৫৪টি |
|||
* মহাবিদ্যালয় - ৮টি; |
|||
* উচ্চ বিদ্যালয় |
* উচ্চ বিদ্যালয়: ৩৯টি |
||
* সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: ২টি |
|||
* জুনিয়র বিদ্যালয় - ২টি; |
|||
* নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২টি |
|||
* মাদ্রাসা - ২৩টি। |
|||
* মাদ্রাসা: ২৩টি |
|||
* দাখিল মাদ্রাসা: ১৬টি, সিনিয়র মাদ্রাসা: ৭টি, স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসা: ২টি |
|||
* কলেজের সংখ্যা: ৮টি |
|||
* মহিলা কলেজের সংখ্যা: ৩টি |
|||
* গণশিক্ষা পাঠাগার: ১১টি |
|||
* টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট: ০১টি |
|||
=== শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান === |
|||
* কোনাঘাটা চান্দঁ মিয়া ভুঁইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ( ১৯৮৯ ) |
|||
* বুগীর বামুটিয়া ডাঃ হাবিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় (২০০০) |
|||
* চারগাছ এন আই ভূইয়া উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৪) |
|||
* [[পুরকুইল গাউছিয়া হাবিবিয়া ফাযিল মাদরাসা]] |
|||
* শিক্ষা সদন বায়েক উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৫) |
|||
* জাজিসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪১) |
|||
* সিরাজুল হক উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৭) |
|||
* কসবা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৯৯) |
|||
* লিয়াকত আলী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৮৫) |
|||
* রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় |
|||
* শিমরাইল উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২১) |
|||
* কুটি অটল বিহারী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৮) |
|||
* জমশেরপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৩) |
|||
* খেওড়া আনন্দময়ী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৫) |
|||
* কসবা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় |
|||
* মইনপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৩) |
|||
* মজলিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় |
|||
* চন্ডিদ্বার উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৮) |
|||
* খাড়েরা মোহাম্মাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, খাড়েরা |
|||
* আড়াইবাড়ী ইসলামীয়া সাঈদীয়া কামিল মাদ্রাসা |
|||
== স্বাস্থ্য == |
== স্বাস্থ্য == |
||
স্বাস্থ্য সেবাদানের জন্য |
স্বাস্থ্য সেবাদানের জন্য রয়েছে: |
||
* কোনাঘাটা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র |
|||
* উপজেলা স্থাস্থ্য কেন্দ্র - ১টি; |
|||
* |
* উপজেলা স্থাস্থ্য কেন্দ্র - ১টি |
||
* কমিউনিটি ক্লিনিক - ২টি; |
|||
* স্যাটেলাইট ক্লিনিক - ৬৪টি; |
|||
* পশু চিকিৎসা কেন্দ্র - ১টি; |
|||
* দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র -? টি; |
|||
* কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র - ১টি। |
|||
== কৃষি == |
== কৃষি == |
||
এখানকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ কৃষক। |
এখানকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ কৃষক। প্রধান ফসলঃ ধান, গম, বিভিন্ন ধরনের সব্জী। লুপ্ত বা লুপ্ত প্রায় শষ্যাদিঃ কাউন, আউস ও আমন ধান, পাট ও অড়হর ডাল। |
||
* প্রধান ফসলঃ ধান, গম, বিভিন্ন ধরনের সব্জী। |
|||
* লুপ্ত বা লুপ্ত প্রায় শষ্যাদিঃ কাউন, আউস ও আমন ধান, পাট ও অড়হর ডাল। |
|||
* প্রধান ফলঃ কলা, কাঁঠাল, আম, জাম। |
|||
== অর্থনীতি == |
== অর্থনীতি == |
||
* কুটির শিল্প - মৃৎ শিল্প, সূচী-শিল্প। |
* কুটির শিল্প - মৃৎ শিল্প, সূচী-শিল্প। |
||
* রপ্তানী পণ্য - শাক- |
* রপ্তানী পণ্য - শাক-সবজি |
||
* মাছ চাষ |
|||
== যোগাযোগ ব্যবস্থা == |
== যোগাযোগ ব্যবস্থা == |
||
রেলপথে আগে কোনো ট্রেন যাত্রাবিরতি দিতো না। বর্তমানে মহানগর এক্সপ্রেস, চট্টলা এক্সপ্রেস, উপকূল এক্সপ্রেস ও পাহাড়িকা এক্সপ্রেস যাত্রাবিরতি দেয়। কসবা উপজেলার সড়কপথ ভালো নয়। শহরে কোনো বাস টার্মিনাল নেই। তাদেরকে কুটি/ব্রাহ্মণবাড়িয়া/কুমিল্লা বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকা বা চট্টগ্রাম/সিলেট যেতে হয়। |
|||
* সড়ক পথঃ ১০৫ কিলোমিটার; |
|||
* নৌ- পথঃ? নটিক্যাল মাইল; |
|||
* রেল পথঃ ১৮কিলোমিটার। |
|||
কসবা রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি: |
|||
== কৃতি ব্যক্তিত্ব == |
|||
{| class="wikitable" |
|||
* [[আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনীতিবিদ)|আনিসুল হক]] –– রাজনীতিবিদ এবং আইন মন্ত্রী। |
|||
|ট্রেন নং |
|||
* [[আনোয়ার হোসেন (বীর উত্তম)|আনোয়ার হোসেন]] –– [[বীর উত্তম]] খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। |
|||
|নাম |
|||
* [[আবু সালেক (বীর প্রতীক)|আবু সালেক]] –– [[বীর প্রতীক]] খেতাবপ্রাপ্ত কিশোর বীর মুক্তিযোদ্ধা। |
|||
|ছুটির দিন |
|||
* [[মনির আহমেদ খান]] –– [[বীর প্রতীক]] খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। |
|||
|হতে |
|||
* [[মোহাম্মদ হোসেন খসরু]] –– উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী। |
|||
|প্রস্থান |
|||
* [[সামসুল হক]] –– [[বীর প্রতীক]] খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। |
|||
|গন্তব্য |
|||
* [[সিরাজুল হক (আইনবিদ)|সিরাজুল হক]] –– আইনবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং রাজনীতিবিদ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/last-page/2015/10/29/80409.html|শিরোনাম=প্রখ্যাত আইনজ্ঞ সিরাজুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত - শেষ পাতা - The Daily Ittefaq|প্রকাশক=}}</ref> |
|||
|পৌঁছাবে |
|||
* [[সৈয়দ আব্দুল হাদী]] –– [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] প্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী। |
|||
|- |
|||
|৭১১ |
|||
==নদ-নদী == |
|||
|উপকুল এক্সপ্রেস |
|||
* [[সালদা নদী]] ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর এটি কিছুদুর প্রবাহিত হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বুড়ি নদীতে পতিত হয়েছে। |
|||
|বুধবার |
|||
* বিজনা নদৗ |
|||
|কসবা |
|||
|০৮:২৪ |
|||
==হাট-বাজার ও মেলা== |
|||
|ঢাকা |
|||
|১১:২০ |
|||
* কুটি বাজার, কসবা বাজার, নয়নপুর বাজার,ব্রাহ্মনগ্রাম মজলিশপুর বাজার , সালদানদী বাজার, মন্দবাগ বাজার, গোপীনাথপুর বাজার, চন্ডীদ্বার বাজার। |
|||
|- |
|||
*চারগাছ বাজার‚চারগাছ মেলা‚মেহারী বাজার‚মেহারী বৈশাখী মেলা‚বাদৈর বাজার ও বল্লভপুর কডুর মেলা। |
|||
|৭১২ |
|||
* বালিয়াহুড়া বাজার, অষ্টজঙ্গল বাজার, কোল্লাপাথর-সাগরতলা বাজার। |
|||
|উপকুল এক্সপ্রেস |
|||
* অনন্তপুর বাজার, মাদলা বাজার, বায়েক চৌমুহনী বাজার, কায়েমপুর বাজার, মঈনপুর বাজার , কালতা বাজার, শাহপুর বাজার,জয়নগর বাজার,রাজনগর বাজার,ধজনাগর বাজার,বড়ঠোটা বাজার,রামপুর বাজার,বড়মুড়া পাখি মার্কেট বাজার,গোসাইস্হল মেলা,রামপুরের মেলা,বাড়াই বাজার,মধুপুর বাজার, |
|||
|মঙ্গলবার |
|||
|কসবা |
|||
|১৮:০৬ |
|||
|নোয়াখালী |
|||
|২০:৪০ |
|||
|- |
|||
|৭১৯ |
|||
|পাহাড়িকা এক্সপ্রেস |
|||
|সোমবার |
|||
|কসবা |
|||
|১০:৫৮ |
|||
|সিলেট |
|||
|১৬:৩০ |
|||
|- |
|||
|৭২০ |
|||
|পাহাড়িকা এক্সপ্রেস |
|||
|বুধবার |
|||
|কসবা |
|||
|১৫:৪১ |
|||
|চট্টগ্রাম |
|||
|১৮:৫৫ |
|||
|- |
|||
|৭২১ |
|||
|মহানগর এক্সপ্রেস |
|||
|রবিবার |
|||
|কসবা |
|||
|১৫:৩৭ |
|||
|ঢাকা |
|||
|১৮:৪০ |
|||
|- |
|||
|৭২২ |
|||
|মহানগর এক্সপ্রেস |
|||
|রবিবার |
|||
|কসবা |
|||
|০০:১৪ |
|||
|চট্টগ্রাম |
|||
|০৩:৩০ |
|||
|- |
|||
|৮০১ |
|||
|চট্টলা এক্সপ্রেস |
|||
|শুক্রবার |
|||
|কসবা |
|||
|৯:১৪ |
|||
|ঢাকা |
|||
|১২:১০ |
|||
|- |
|||
|৮০২ |
|||
|চট্টলা এক্সপ্রেস |
|||
|শুক্রবার |
|||
|কসবা |
|||
|১৬:৪৩ |
|||
|চট্টগ্রাম |
|||
|২০:১০ |
|||
|} |
|||
কসবা রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রস্তাবিত নতুন আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি: |
|||
==এনজিও== |
|||
{| class="wikitable" |
|||
ব্র্যাক, আশা, গ্রামীন ব্যাংক, সিদীপ,সাজেদা ফাউন্ডেশন‚ মোখলেছুর রহমান ফাউন্ডেশন এনজিওদের মধ্যে অন্যতম। |
|||
|ট্রেন নং |
|||
|নাম |
|||
== জনপ্রতিনিধি == |
|||
|ছুটির দিন |
|||
{| class ="wikitable sortable" |
|||
|হতে |
|||
|প্রস্থান |
|||
|গন্তব্য |
|||
|পৌঁছাবে |
|||
|- |
|- |
||
|৮১৭ |
|||
!সংসদীয় আসন |
|||
|সুবর্ণচর এক্সপ্রেস |
|||
!জাতীয় নির্বাচনী এলাকা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ecs.gov.bd/notice/details/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A9%E0%A7%A6%E0%A7%A6%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE...1310840639|শিরোনাম=Election Commission Bangladesh - Home page|কর্ম=www.ecs.org.bd}}</ref> |
|||
|শুক্রবার |
|||
!সংসদ সদস্য<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯ |ইউআরএল=http://www.ecs.gov.bd/files/LkRjG4s3zWql7l1YaEOxIREqlIHHwRn3aUrm1Vr0.pdf |ওয়েবসাইট=ecs.gov.bd |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন]] |সংগ্রহের-তারিখ=২ জানুয়ারি ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190102173834/http://www.ecs.gov.bd/files/LkRjG4s3zWql7l1YaEOxIREqlIHHwRn3aUrm1Vr0.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=২ জানুয়ারি ২০১৯ |ভাষা=bn |তারিখ=১ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল |ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-46603636 |ওয়েবসাইট=বিবিসি বাংলা |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=bn |তারিখ=২৭ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল |ইউআরএল=https://election.prothomalo.com/election-result/2018 |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=bn |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181231000216/https://election.prothomalo.com/election-result/2018 |আর্কাইভের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=জয় পেলেন যারা |ইউআরএল=http://dainikamadershomoy.com/eleventh-parliament-election/175062/%E0%A6%9C%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE |ওয়েবসাইট=দৈনিক আমাদের সময় |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয় |ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/18122233/%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8B-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97 |ওয়েবসাইট=সমকাল |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=bn}}</ref> |
|||
|কসবা |
|||
!রাজনৈতিক দল |
|||
|১৭:০০ |
|||
|ঢাকা |
|||
|২০:১০ |
|||
|- |
|- |
||
|৮১৮ |
|||
|[[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪|২৪৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪]] |
|||
|সুবর্ণচর এক্সপ্রেস |
|||
|[[আখাউড়া উপজেলা]] এবং কসবা উপজেলা |
|||
|শুক্রবার |
|||
|[[আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনীতিবিদ)|আনিসুল হক]] |
|||
|কসবা |
|||
|[[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]] |
|||
|১০:৫৬ |
|||
|নোয়াখালী |
|||
|১৩:৩০ |
|||
|} |
|} |
||
== উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব == |
|||
* [[আনন্দময়ী মা]] (১৮৯৬-১৯৮২) — হিন্দু আধ্যাত্মিক সাধিকা |
|||
* [[আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনীতিবিদ)|আনিসুল হক]] — রাজনীতিবিদ এবং আইন মন্ত্রী |
|||
* [[আনোয়ার হোসেন (বীর উত্তম)|আনোয়ার হোসেন]] — [[বীর উত্তম]] খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা |
|||
* [[আব্দুর রহিম (জেনারেল)]] |
|||
* [[আবু সালেক (বীর প্রতীক)|আবু সালেক]] — [[বীর প্রতীক]] খেতাবপ্রাপ্ত কিশোর বীর মুক্তিযোদ্ধা |
|||
* [[আবদুর রহিম (বীর বিক্রম)|আবদুর রহিম]] — বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা |
|||
* [[মনির আহমেদ খান]] — [[বীর প্রতীক]] খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা |
|||
* [[মোহাম্মদ হোসেন খসরু]] — উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী |
|||
* [[সামসুল হক]] — [[বীর প্রতীক]] খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা |
|||
* [[সিরাজুল হক (বাচ্চু মিয়া)|সিরাজুল হক]] — আইনবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং রাজনীতিবিদ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/last-page/2015/10/29/80409.html|শিরোনাম=প্রখ্যাত আইনজ্ঞ সিরাজুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত - শেষ পাতা |প্রকাশক=}}</ref> |
|||
* [[সৈয়দ আব্দুল হাদী]] — [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] প্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী |
|||
* [[মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ওসমান]] — সাবেক সংসদ সদস্য, [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪]] আসন |
|||
* [[লিয়াকত আলী]] — সাবেক সংসদ সদস্য, [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪]] আসন |
|||
* [[শাহ আলম]] — সাবেক সংসদ সদস্য, [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪]] আসন |
|||
* [[হাসনাত আব্দুল হাই]] — লেখক ঔপন্যাসিক |
|||
* সাইদুল ইসলাম - তরুণ সাংবাদিক, পরিচালক -Voice of kasba |
|||
== নদ-নদী == |
|||
* [[সালদা নদী]] — ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর এটি কিছুদুর প্রবাহিত হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বুড়ি নদীতে পতিত হয়েছে। |
|||
* বিজনা নদী |
|||
== হাট-বাজার ও মেলা == |
|||
কুটি বাজার, কসবা বাজার, নয়নপুর বাজার, ব্রাহ্মনগ্রাম মজলিশপুর বাজার, সালদানদী বাজার, মন্দবাগ বাজার, গোপীনাথপুর বাজার, চন্ডীদ্বার বাজার, চারগাছ বাজার‚চারগাছ মেলা‚মেহারী বাজার‚মেহারী বৈশাখী মেলা‚বাদৈর বাজার ও বল্লভপুর কডুর মেলা, বালিয়াহুড়া বাজার, অষ্টজঙ্গল বাজার, কোল্লাপাথর-সাগরতলা বাজার, অনন্তপুর বাজার, মাদলা বাজার, বায়েক চৌমুহনী বাজার, কায়েমপুর বাজার, মঈনপুর বাজার, কালতা বাজার, শাহপুর বাজার, জয়নগর বাজার, রাজনগর বাজার, ধজনাগর বাজার, বড়ঠোটা বাজার, রামপুর বাজার, বড়মুড়া পাখি মার্কেট বাজার, গোসাইস্হল মেলা, রামপুরের মেলা, বাড়াই বাজার, মধুপুর বাজার, পানিয়ারুপ বাজার। |
|||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
||
| ১৬০ নং লাইন: | ২৮৫ নং লাইন: | ||
* [[চট্টগ্রাম বিভাগ]] |
* [[চট্টগ্রাম বিভাগ]] |
||
* [[বাংলাদেশের উপজেলাসমূহ]] |
* [[বাংলাদেশের উপজেলাসমূহ]] |
||
[http://kasba.brahmanbaria.gov.bd/bn/site/page/2LEx-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%BE এক নজরে কসবা উপজেলা :(২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)] |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
| ১৬৬ নং লাইন: | ২৯৩ নং লাইন: | ||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
||
* {{বাংলাপিডিয়া}} |
* {{বাংলাপিডিয়া}} |
||
* [http://kasba.brahmanbaria.gov.bd/site/page/705d1646-2144-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%BE কসবা উপজেলার মানচিত্র] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200629231403/http://kasba.brahmanbaria.gov.bd/site/page/705d1646-2144-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%BE |তারিখ=২৯ জুন ২০২০ }} |
|||
{{উইকিভ্রমণ}} |
{{উইকিভ্রমণ}} |
||
{{ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা}} |
{{ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা}} |
||
{{চট্টগ্রাম বিভাগের উপজেলা}} |
{{চট্টগ্রাম বিভাগের উপজেলা}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:কসবা উপজেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:কসবা উপজেলা| ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপজেলা]] |
|||
০০:৪১, ৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
| কসবা | |
|---|---|
| উপজেলা | |
 মানচিত্রে কসবা উপজেলা | |
| স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৪′১৬″ উত্তর ৯১°৯′৪৮″ পূর্ব / ২৩.৭৩৭৭৮° উত্তর ৯১.১৬৩৩৩° পূর্ব | |
| দেশ | বাংলাদেশ |
| বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
| জেলা | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |
| বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ | ২৪৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ |
| আয়তন | |
| • মোট | ২০৯.৭৮ বর্গকিমি (৮১.০০ বর্গমাইল) |
| জনসংখ্যা (২০১১) | |
| • মোট | ৩,১৯,২২১ |
| • জনঘনত্ব | ১,৫০০/বর্গকিমি (৩,৯০০/বর্গমাইল) |
| সাক্ষরতার হার | |
| • মোট | ৫০.৭% |
| সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
| প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১২ ৬৩ |
| ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট  |
কসবা উপজেলা বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা এবং উপজেলা।[১]
অবস্থান ও আয়তন
[সম্পাদনা]কসবা উপজেলার আয়তন ২০৯.৭৬ বর্গ কিলোমিটার (৫১, ৮৩২.৮ একর)।[২] এই উপজেলার উত্তরে তিতাস নদী, আখাউড়া উপজেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা, পশ্চিমে নবীনগর উপজেলা, কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা।
ভৌগোলিক পরিবেশ
[সম্পাদনা]তিতাস, সালদা, বিজনা, সিনাই, সাঙ্গুর, বুড়ি, রাজার খাল, অদের খাল, কালিয়ারা নদী কসবার মধ্যে অতিক্রম করেছে। এ উপজেলার পূর্বপ্রান্তে রয়েছে লাল মাটির পাহাড়ী টিলা ভূমি।
প্রশাসনিক এলাকা
[সম্পাদনা]
কসবা উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম কসবা থানার আওতাধীন।
- ১নং মূলগ্রাম
- ২নং মেহারী
- ৩নং বাদৈর
- ৪নং খাড়েরা
- ৫নং বিনাউটি
- ৬নং গোপীনাথপুর
- ৭নং কসবা পশ্চিম
- ৮নং কুটি
- ৯নং কায়েমপুর
- ১০নং বায়েক
জাতীয় সংসদ
[সম্পাদনা]| সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৩] | সংসদ সদস্য[৪][৫][৬][৭][৮] | রাজনৈতিক দল |
|---|---|---|---|
| ২৪৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ | কসবা ও আখাউরা | পদ শূন্য |
জনউপাত্ত
[সম্পাদনা]২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কসবা উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ছিলো ৩,১৯,২২১ জন ও পরিবার সংখ্যা ৬০,৯১৯টি। এই উপজেলার প্রতি প্রতি ১০০ জন মহিলার (৫২.৪%) বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ৯১ জন (৪৭.৬%)। মোট জনসংখ্যার ৪২.৪% শিশু (০-১৪ বছর)। জনসংখ্যার অধিকাংশই ইসলামের অনুসারী (৯৫.৭%)। বাকি ৪.৩% হিন্দু ধর্মের অনুসারী। কসবা উপজেলার গড় সাক্ষরতার হার ৫০.৭% (৭+)। প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে পুরুষদের গড় বয়স ২৪.৪ বছর এবং মহিলাদের গড় বয়স ১৯.৮ বছর।[৯]
জলবায়ু
[সম্পাদনা]ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর অন্তর্গত। এ উপজেলায় গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত এই তিনটি ঋতুর প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মে মাসে ৩০ ডিঃসেঃ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ডিঃসেঃ পরিলক্ষিত হয়। জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও স্বাস্থ্যকর। বার্ষিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১১৪.৬৫ ইঞ্চি এবং সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত ৫৬.৪৩ ইঞ্চি এবং গড় বৃষ্টিপাত ৭৮.০৬ ইঞ্চি।
দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]- কোল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ।
- লক্ষীপুর (গোপীনাথপুর) শহীদ মুক্তি যোদ্ধা সমাধিস্থল।
- কোরআন ভাস্কর্য।
- পুড়া রাজার জাঙ্গাল - তিলক পীর থেকে বল্লভপুর পর্যন্ত।
- শ্রী শ্রী আনন্দময়ী আশ্রম ও জন্ম ভিটা - খেওড়া।
- ধর্মসাগর।
- গুনসাগর - জাজিয়ারা।
- রামসাগর - মাইজখার।
- ব্লু স্কাই পার্ক - বল্লভপুর-শিমরাইল কেন্দ্রবিন্দু।
- বর্ডার হাট।
- বড় মসজিদ - জাজিসার।
- রাজ বাড়ি - জাজিয়ারা।
- কল্যাণ সাগর।
- ব্রাহ্মণগ্রাম রেল ব্রিজ।
- মজলিশপুর স্টিল ব্রিজ।
- কসবা মডেল মসজিদ।
- মাদলা পদুয়ার পাহাড়
- বায়েক একীন আলীর মাজার
- মাদলা ফজলুর রহমান মুন্সীর মাজার
- কাজল চৌমুহনী, মাদলা
শিক্ষা ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী কসবা উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫০.৭%।[২] এখানে রয়েছে:[১০]
- সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা: ১৬০টি
- কিন্ডার গার্টেন: ৫৪টি
- উচ্চ বিদ্যালয়: ৩৯টি
- সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: ২টি
- নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২টি
- মাদ্রাসা: ২৩টি
- দাখিল মাদ্রাসা: ১৬টি, সিনিয়র মাদ্রাসা: ৭টি, স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসা: ২টি
- কলেজের সংখ্যা: ৮টি
- মহিলা কলেজের সংখ্যা: ৩টি
- গণশিক্ষা পাঠাগার: ১১টি
- টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট: ০১টি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]- কোনাঘাটা চান্দঁ মিয়া ভুঁইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ( ১৯৮৯ )
- বুগীর বামুটিয়া ডাঃ হাবিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় (২০০০)
- চারগাছ এন আই ভূইয়া উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৪)
- পুরকুইল গাউছিয়া হাবিবিয়া ফাযিল মাদরাসা
- শিক্ষা সদন বায়েক উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৫)
- জাজিসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪১)
- সিরাজুল হক উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৭)
- কসবা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৯৯)
- লিয়াকত আলী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৮৫)
- রামপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- শিমরাইল উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২১)
- কুটি অটল বিহারী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৮)
- জমশেরপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৩)
- খেওড়া আনন্দময়ী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৫)
- কসবা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- মইনপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৩)
- মজলিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- চন্ডিদ্বার উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৮)
- খাড়েরা মোহাম্মাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, খাড়েরা
- আড়াইবাড়ী ইসলামীয়া সাঈদীয়া কামিল মাদ্রাসা
স্বাস্থ্য
[সম্পাদনা]স্বাস্থ্য সেবাদানের জন্য রয়েছে:
- কোনাঘাটা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র
- উপজেলা স্থাস্থ্য কেন্দ্র - ১টি
কৃষি
[সম্পাদনা]এখানকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ কৃষক। প্রধান ফসলঃ ধান, গম, বিভিন্ন ধরনের সব্জী। লুপ্ত বা লুপ্ত প্রায় শষ্যাদিঃ কাউন, আউস ও আমন ধান, পাট ও অড়হর ডাল।
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]- কুটির শিল্প - মৃৎ শিল্প, সূচী-শিল্প।
- রপ্তানী পণ্য - শাক-সবজি
- মাছ চাষ
যোগাযোগ ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]রেলপথে আগে কোনো ট্রেন যাত্রাবিরতি দিতো না। বর্তমানে মহানগর এক্সপ্রেস, চট্টলা এক্সপ্রেস, উপকূল এক্সপ্রেস ও পাহাড়িকা এক্সপ্রেস যাত্রাবিরতি দেয়। কসবা উপজেলার সড়কপথ ভালো নয়। শহরে কোনো বাস টার্মিনাল নেই। তাদেরকে কুটি/ব্রাহ্মণবাড়িয়া/কুমিল্লা বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকা বা চট্টগ্রাম/সিলেট যেতে হয়।
কসবা রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি:
| ট্রেন নং | নাম | ছুটির দিন | হতে | প্রস্থান | গন্তব্য | পৌঁছাবে |
| ৭১১ | উপকুল এক্সপ্রেস | বুধবার | কসবা | ০৮:২৪ | ঢাকা | ১১:২০ |
| ৭১২ | উপকুল এক্সপ্রেস | মঙ্গলবার | কসবা | ১৮:০৬ | নোয়াখালী | ২০:৪০ |
| ৭১৯ | পাহাড়িকা এক্সপ্রেস | সোমবার | কসবা | ১০:৫৮ | সিলেট | ১৬:৩০ |
| ৭২০ | পাহাড়িকা এক্সপ্রেস | বুধবার | কসবা | ১৫:৪১ | চট্টগ্রাম | ১৮:৫৫ |
| ৭২১ | মহানগর এক্সপ্রেস | রবিবার | কসবা | ১৫:৩৭ | ঢাকা | ১৮:৪০ |
| ৭২২ | মহানগর এক্সপ্রেস | রবিবার | কসবা | ০০:১৪ | চট্টগ্রাম | ০৩:৩০ |
| ৮০১ | চট্টলা এক্সপ্রেস | শুক্রবার | কসবা | ৯:১৪ | ঢাকা | ১২:১০ |
| ৮০২ | চট্টলা এক্সপ্রেস | শুক্রবার | কসবা | ১৬:৪৩ | চট্টগ্রাম | ২০:১০ |
কসবা রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রস্তাবিত নতুন আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি:
| ট্রেন নং | নাম | ছুটির দিন | হতে | প্রস্থান | গন্তব্য | পৌঁছাবে |
| ৮১৭ | সুবর্ণচর এক্সপ্রেস | শুক্রবার | কসবা | ১৭:০০ | ঢাকা | ২০:১০ |
| ৮১৮ | সুবর্ণচর এক্সপ্রেস | শুক্রবার | কসবা | ১০:৫৬ | নোয়াখালী | ১৩:৩০ |
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]- আনন্দময়ী মা (১৮৯৬-১৯৮২) — হিন্দু আধ্যাত্মিক সাধিকা
- আনিসুল হক — রাজনীতিবিদ এবং আইন মন্ত্রী
- আনোয়ার হোসেন — বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
- আব্দুর রহিম (জেনারেল)
- আবু সালেক — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত কিশোর বীর মুক্তিযোদ্ধা
- আবদুর রহিম — বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- মনির আহমেদ খান — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
- মোহাম্মদ হোসেন খসরু — উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী
- সামসুল হক — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
- সিরাজুল হক — আইনবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং রাজনীতিবিদ[১১]
- সৈয়দ আব্দুল হাদী — জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী
- মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ওসমান — সাবেক সংসদ সদস্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন
- লিয়াকত আলী — সাবেক সংসদ সদস্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন
- শাহ আলম — সাবেক সংসদ সদস্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন
- হাসনাত আব্দুল হাই — লেখক ঔপন্যাসিক
- সাইদুল ইসলাম - তরুণ সাংবাদিক, পরিচালক -Voice of kasba
নদ-নদী
[সম্পাদনা]- সালদা নদী — ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর এটি কিছুদুর প্রবাহিত হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বুড়ি নদীতে পতিত হয়েছে।
- বিজনা নদী
হাট-বাজার ও মেলা
[সম্পাদনা]কুটি বাজার, কসবা বাজার, নয়নপুর বাজার, ব্রাহ্মনগ্রাম মজলিশপুর বাজার, সালদানদী বাজার, মন্দবাগ বাজার, গোপীনাথপুর বাজার, চন্ডীদ্বার বাজার, চারগাছ বাজার‚চারগাছ মেলা‚মেহারী বাজার‚মেহারী বৈশাখী মেলা‚বাদৈর বাজার ও বল্লভপুর কডুর মেলা, বালিয়াহুড়া বাজার, অষ্টজঙ্গল বাজার, কোল্লাপাথর-সাগরতলা বাজার, অনন্তপুর বাজার, মাদলা বাজার, বায়েক চৌমুহনী বাজার, কায়েমপুর বাজার, মঈনপুর বাজার, কালতা বাজার, শাহপুর বাজার, জয়নগর বাজার, রাজনগর বাজার, ধজনাগর বাজার, বড়ঠোটা বাজার, রামপুর বাজার, বড়মুড়া পাখি মার্কেট বাজার, গোসাইস্হল মেলা, রামপুরের মেলা, বাড়াই বাজার, মধুপুর বাজার, পানিয়ারুপ বাজার।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]এক নজরে কসবা উপজেলা :(২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "3739 - কসবা উপজেলা-NULL"। kasba.brahmanbaria.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৭-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৮।
- ↑ ক খ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Population and Housing Census 2011: Zila Report: Brahmanbaria" (পিডিএফ)। Bangladesh Bureau of Statistics। অক্টোবর ২০১৫। ১২ জুন ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- ↑ এক নজরে কসবা উপজেলা :(২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)
- ↑ "প্রখ্যাত আইনজ্ঞ সিরাজুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত - শেষ পাতা"।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- বাংলাপিডিয়ায় কসবা উপজেলা
- কসবা উপজেলার মানচিত্র ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুন ২০২০ তারিখে
উইকিভ্রমণে কসবা উপজেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে।
| উপজেলা |  | |
|---|---|---|
| থানা | ||
| পৌরসভা | ||
| নগর | ||
| সংসদীয় আসন | ||
| নদ-নদী | ||
| উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি | ||
