Four Essays Edited
Four Essays Edited
Four Essays Edited
G20 Presidency
•
India's G20 priorities
India has identified a wide array of cutting-edge priorities that are
being deliberated by various G20 working groups, to help address
the key challenges we face and to plan for a better future. Let me
highlight three of them.The first agenda relates to financing
tomorrow’s cities and establishing them as the foremost engines of
economic growth. To sustain their economic potential, cities need
to become more livable through upgraded infrastructure and
services, such as reliable water, transport, power, waste
management, and affordable housing.The G20 platform could be
used to mobilize international support to bridge this financing
need.
The second agenda where India can lead the way is in energy
transition. decarbonization is development.India has made efforts
for the G20 to focus on the need to expand and diversify critical
minerals and renewable energy supply chains for economies to
secure uninterrupted and affordable access to renewable energy
and energy storage, both prerequisites for the overall transition to
net-zero emission.
GLOBAL WARMING
মাতৃ ভাষা সমস্যা: ভারত নানা ভাষার দেশ। তাই শুধু মাতৃ ভাষায় শিক্ষাদানে বাস্তব
অসুবিধা আছে। তাহলে একে অপরের সঙ্গে যোগসূত্র কীভাবে রক্ষিত হবে?
ভারতে ১৫টি ভাষা সংবিধানে স্বীকৃ তি পেলেও ভারতে ভাষার সংখ্যা ১৭৯ এবং
উপভাষার সংখ্যা ৫৪৪। ভারতে এতগুলি ভাষা থাকার জন্য সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে
একটি ভাষায় শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করার যথার্থ অসুবিধা আছে। বিভিন্ন ভাষাভাষী
মানুষের জন্য একটি ভাষা শিক্ষার মাধ্যম হতে পারে না। এইজন্য অঞ্চলভেদে
শিক্ষার ভাষামাধ্যম স্থির করা প্রয়োজন। বিভিন্ন অঞ্চলের মাতৃ ভাষাই এই ক্ষেত্রে
সমস্যা দূরীকরণের উপায় হতে পারে। জোর করে অন্য ভাষা চাপিয়ে দিলে সমস্যা
অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠবে।
শিক্ষার বাহন: ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে মাতৃ ভাষায় শিক্ষাদানের দাবি উঠেছে।এই
দাবি ন্যায়সংগত। সম্ভব হলে প্রতিটি ভাষাকেই রাষ্ট্রভাষা করা যেতে পারে।কিন্তু
বাস্তবে তা সম্ভব নয় বলে অন্তত প্রধান ভাষাগুলিকে শিক্ষার মাধ্যম করা প্রয়োজন।
তবে তাতেও সমস্যা মেটে না। ভারতের ভাষাগুলির চরিত্রগত বিভিন্নতা এত
বেশি এবং অঞ্চলভেদে তাদের অবস্থান এত বিচিত্র যে, সর্বত্র একইসঙ্গে ওই
ভাষাগুলিতে পঠনপাঠন সম্ভব নয়। তাই অঞ্চল ভিত্তিতে এক-একটি ভাষা
প্রাধান্য পেয়েছে। ভারতে এখন অঞ্চল ভিত্তিতে মাতৃ ভাষায় শিক্ষাদানের ব্যবস্থা
প্রচলিত আছে। ১৯৯৩ সালে রাষ্ট্রসংঘ শিক্ষার ক্ষেত্রে মাতৃ ভাষাকেই সর্বশ্রেষ্ঠ
মাধ্যম বলে ঘোষণা করে।
ইংরেজি ভাষা: আমাদের দেশে একমাত্র মাতৃ ভাষাই সর্বশিক্ষার উপযুক্ত বাহন হতে
পারে না। বহু ভাষাভাষী দেশ হওয়ায় যোগাযোগ ও জ্ঞান-বিনিময়ের ভাষারূপে
ইংরেজি ভাষার প্রয়োজনীয়তাও অস্বীকার করা যায় না। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন
"দুই স্রোতের সাদা এবং কালো রেখার বিভাগ থাকিবে বটে, কিন্তু তারা একসঙ্গে
বহিয়া চলিবে। ইহাতে দেশের শিক্ষা যথার্থ বিস্তীর্ণ হইবে, গভীর হইবে, সত্য হইয়া
উঠিবে।" এদিকে ভারতীয় ভাষাগুলির সঙ্গে যোগসূত্র রাখতে গেলে 'হিন্দি ভাষা
শেখা আমাদের পক্ষে একইরকম জরুরি। সুতরাং ভারতবর্ষের বাসিন্দা হিসেবে
এবং সার্থক ভারতীয় নাগরিক হিসেবে তিনটি ভাষার সূত্র আমাদের মেনে চলা
দরকার। জাতীয় সংহতির প্রয়োজনে এটি খুবই দরকার।