পুরি (খাদ্য)
অন্যান্য নাম | বুরি |
---|---|
উৎপত্তিস্থল | ভারত, বাংলাদেশ |
অঞ্চল বা রাজ্য | দক্ষিণ এশিয়া |
প্রধান উপকরণ | আটা, তেল, লবণ |
ভিন্নতা | লুচি |
পুরি দক্ষিণ এশিয়ার অতি জনপ্রিয় একটি খাবার। পুরি মূলত একটি রুটি জাতীয় খাবার যা বিকেলের নাস্তা হিসেবে পছন্দনীয়। এটি বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান সহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে তৈরি হয়ে থাকে। সাধারণত সকালের নাস্তায়, কিংবা বিকেলে হালকা খাবার হিসেবে গ্রহণ করা হয়। তবে অনেক অঞ্চলে পুরি বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষেও খাওয়া হয়, বিশেষ করে হিন্দুধর্ম অনুসারিদের প্রসাদে অন্যান্য নিরামিষ জাতীয় খাদ্যের সাথে পুরি পরিবেশন করা হয়। বাংলাদেশের প্রত্যেক অঞ্চলের বেশির ভাগ গলিতেই পুরির দোকান থাকে। সেখানে পুরির সাথে পিঁয়াজু, সিঙাড়া, সমুচা, বেগুনি প্রভৃতি পাওয়া যায়।
প্রস্তুতি
[সম্পাদনা]বিভিন্ন প্রকার পুরি পাওয়া যায়। ডাল পুরি, আলু পুরি, কিমা পুরি ইত্যাদি। পুরি প্রধানত ময়দা, লবণ ও তেল দিয়ে তৈরি হয়। প্রকার ভেদে আলু, ডাল বা মাংসের কিমা দেওয়া হয়। প্রথমত, ময়দাতে পানি ও তেল দিয়ে ময়ান তৈরি করা হয়। তারপর সেই ময়ানের ছোট ছোট ভাগ করে ভেতরে সেদ্ধ আলু, ডাল বা পূর্বে প্রস্তুতকৃত কিমা দেওয়া হয়। অবশেষে বেলনের মাধ্যমে বেলে সেটিকে বৃত্তাকৃতি দেওয়া হয় এবং ডুবো তেলে ভাজা হয়। পুরির রঙ হালকা কমলার মত হলে গরম মচমচে পুরির তেল ছাড়িয়ে পরিবেশন করা হয়।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী
- পাকিস্তানি রন্ধনশৈলী
- ভারতীয় রন্ধনশৈলী
- বাঙালি রন্ধনশৈলী
- বিহারি রন্ধনশৈলী
- পাঞ্জাবি রন্ধনশৈলী
- ভারতীয় ঝটপট খাবার
- ভারতীয় রুটি
- সিন্ধি রন্ধনশৈলী
- মুহাজির রন্ধনশৈলী
- পাকিস্তানি রুটি
- উত্তরপ্রদেশী রন্ধনশৈলী
- বড়রুটি
- কেরল রন্ধনশৈলী
- তামিল রন্ধনশৈলী
- ওড়িয়া রন্ধনশৈলী
- নেপালি রন্ধনশৈলী
- শ্রীলঙ্কীয় রন্ধনশৈলী
- তেলেঙ্গানার রন্ধনশৈলী
- অন্ধ্র রন্ধনশৈলী
- কর্ণাটকের রন্ধনশৈলী
- মালয়েশীয় রুটি
- গুজরাতি রন্ধনশৈলী
- ডুবোতেলে ভাজা খাবার
- বর্মী রন্ধনশৈলী