বিষয়বস্তুতে চলুন

প্যাট্রিশিয়া হাইস্মিথ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্যাট্রিশিয়া হাইস্মিথ
১৯৬২ সালের ছবি (একটি প্রচারণামূলক ছবি)
১৯৬২ সালের ছবি (একটি প্রচারণামূলক ছবি)
জন্মম্যারি প্যাট্রিশিয়া প্ল্যাংম্যান
(১৯২১-০১-১৯)১৯ জানুয়ারি ১৯২১
ফোর্ট ওয়ার্থ, যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যু৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫(1995-02-04) (বয়স ৭৪)
লোকার্নো, সুইজারল্যান্ড
ছদ্মনামক্লেয়ার মর্গ্যান (১৯৫২)
পেশাঔপ্যন্যাশিক, ছোট গল্প লেখিকা
ভাষাইংরেজি
জাতীয়তামার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
শিক্ষাJulia Richman High School
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানBarnard College
সময়কাল১৯৪২–১৯৯৫
ধরনথ্রিলার (বর্গ), মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার, অপরাধ কল্পকাহিনী, রোম্যান্স উপন্যাস
সাহিত্য আন্দোলনModernist literature
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি

স্বাক্ষর

প্যাট্রিশিয়া হাইস্মিথ (জানুয়ারী ১৯, ১৯২১; ফেব্রুয়ারি ৪, ১৯৯৫)[] একজন মার্কিন ঔপন্যাসিক ছিলেন। ১৯২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্যাট্রিশিয়া মূলত পশ্চিম ইউরোপে জীবনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় করেছিলেন। ২২টি উপন্যাস এবং প্রচুর ছোট গল্প লিখেছিলেন তিনি যদিও সবগুলো তিনি প্রকাশ করেননি। ১৯৫২ সালে দ্য প্রাইস অব সল্ট বের করেন তিনি, এই উপন্যাস ইংরেজিভাষী পাঠক-পাঠিকাদের কাছে অনেক প্রিয় হয়েছিলো এবং লেখিকা এই বই দ্বারা অনেক অর্থ আয় করতে পেরেছিলেন। ইংরেজি সাহিত্যের একজন উচ্চ পর্যায়ের লেখিকা বলে গণ্য হন এই ব্যক্তি।[] শিক্ষিত মার্কিন এবং ব্রিটিশদের মধ্যে এই লেখিকা বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক হিসেবে পরিগণিত।[] লেখিকার বাবা জে বার্নার্ড প্ল্যাংম্যান একজন জার্মান জাতির মানুষ ছিলেন।[]

২০১৫ সালে হাইস্মিথের উপন্যাস দ্য প্রাইস অব সল্ট অবলম্বনে ক্যারল (চলচ্চিত্র) বের করা হয়। হাইস্মিথ ১৯৭৮ সালে বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের কর্তাব্যক্তি ছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে হাইস্মিথ অনেক ধূমপান এবং মদ্য সেবন করতেন, তার পুরুষবিদ্বেষ ছিলো।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Mary P Highsmith"FamilySearchThe Church of Jesus Christ of Latter-day Saints (From the United States Social Security Administration Death Master File)। 
  2. Shore, Robert (৭ জানুয়ারি ২০০০)। "The talented Ms Highsmith"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৯, ২০১৭ 
  3. Wilson, Andrew (২৪ মে ২০০৩)। "Ripley's enduring allure"Telegraph.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৩০, ২০১০ 
  4. Castle, Terry (নভেম্বর ১০, ২০০৩)। "The Ick Factor"The New Republic। সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৬, ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]