মার্ভ হার্ভে
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মারভিন রয় হার্ভে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ব্রোকেন হিল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ২৯ এপ্রিল ১৯১৮|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৮ মার্চ ১৯৯৫ ফুটসক্রে, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া | (বয়স ৭৬)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | সিই হার্ভে, আর হার্ভে, আরএন হার্ভে (ভ্রাতৃত্রয়), আরজে হার্ভে, এ হার্ভে (নাতিদ্বয়), পি হার্ভে—শর্ট (ভ্রাতুষ্পুত্রী), কে শর্ট (গ্র্যান্ডনিস) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ১৭৫) | ৩১ জানুয়ারি ১৯৪৭ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭ |
মারভিন রয় হার্ভে (ইংরেজি: Merv Harvey; জন্ম: ২৯ এপ্রিল, ১৯১৮ - মৃত্যু: ১৮ মার্চ, ১৯৯৫) নিউ সাউথ ওয়েলসের ব্রোকেন হিল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৪৭ সালে একমাত্র টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন। তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা নীল হার্ভে অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের মর্যাদা লাভ করেছেন। তারা উভয়েই ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন মার্ভ হার্ভে।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্টে অংশ নেয়ার সৌভাগ্য ঘটে তার। ৩১ জানুয়ারি, ১৯৪৭ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে তিনি সর্বমোট ৪৩ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]১৯৩৮-৩৯ মৌসুমে ভিক্টোরিয়ার দ্বিতীয় একাদশে খেলার জন্য মনোনীত হন। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় প্রথম ইনিংসে চার রানে রান আউটের শিকার হন ও দ্বিতীয় ইনিংসে আট রান তুলেন। খেলায় তার দল ২২৭ রানের বিরাট ব্যবধানে পরাভূত হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে প্রথম একাদশে খেলার জন্য তাকে ডাকা হয়নি।[১]
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ
[সম্পাদনা]১৯৪০-৪১ মৌসুমে ভিক্টোরিয়া রাজ্য দলের মাধ্যমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার।[১] গাব্বায় কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৫ রান তুলে জ্যাক এলিসের বলে উইকেট-রক্ষক ডন টলনের হাতে কটে বিদায় নেন। অতিথি দল প্রথম ইনিংসে এগিয়ে যায় ও খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়।[১]
পরবর্তী খেলায় তিনি আশাতীতভাবে ভালো খেলেন। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রথম ইনিংসে ৩৫ রান তোলার পর দ্বিতীয় ইনিংসে নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে বিল ও’রিলির ন্যায় বোলারদের আক্রমণকে মোকাবেলা করে এক ঘণ্টায় ৭০ রান তুলেন।[১][২] উভয় ইনিংসেই তিনি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বোলার[৩] ও লেগ স্পিনার বিল ও’রিলির বলে আউট হন।[১] তবে ভিক্টোরিয়া দল ২৪ রানে হেরে যায়।[১]
তিন সপ্তাহ পর উভয় দল আবারো মুখোমুখি হয়। ঐ মৌসুমে তিনি তিনটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। ২৩৫ রানে জয় পেয়ে তালিকায় শীর্ষস্থানে উঠে আসেন। হার্ভের প্রথম ইনিংসে ১৪ রান করার পর উপর্যুপরী ও’রিলির বলে বোল্ড হন। দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৮ রান করে আরেক লেগ স্পিনার সেক পিপারের বলে বিদায় নেন। ৩৬.৪০ গড়ে ১৮২ রান তুলে হার্ভে ঐ মৌসুমটি শেষ করেন।[১]
বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ
[সম্পাদনা]প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ায় শীর্ষপর্যায়ের ক্রিকেট তারকা হার্ভের অগ্রযাত্রায় বাঁধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়ায়। এরপর তিনি রয়্যাল অস্ট্রেলিয়ান এয়ার ফোর্সে এয়ারফ্রেম ফিটার হিসেবে নিয়োগ পান।
১২ মে, ১৯৪২ তারিখে ফিটজরয়ে রয়্যাল অস্ট্রেলিয়ান এয়ার ফোর্সে তালিকাভূক্ত হন। ৩০ স্কোয়াড্রনের সদস্য হন তিনি।[৪] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে এয়ারফ্রেম ফিটার হিসেবে কাজ করেন। এরফলে তার খেলোয়াড়ী জীবনে বেশ ব্যাঘাতের সৃষ্টি করে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পার্ল হারবারে জাপানীদের বোমা আক্রমণের ফলে বিশ্বযুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে।[২][৫][৬] এরফলে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট স্থগিত হয়ে যায়।
২৫ জানুয়ারি, ১৯৪৬ তারিখে এয়ারক্রাফ্টম্যান পদবী নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফিরে আসেন।[৪] ক্রিকেট প্রশাসক বিল জ্যাকবসের মতে, যুদ্ধের সময়ে হার্ভে তার ক্রিকেট জীবনের স্বর্ণালী সময়কে পার করে এসেছেন। জ্যাকবস বিশ্বাস করতেন যে, এ সময়ে হার্ভেকে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে নির্বাচিত করা হতো।[৫] কিন্তু যুদ্ধের কারণে এর ব্যতিক্রম ঘটে।
১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হয় ও ১৯৪৫-৪৬ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা পুনরায় শুরু হয়। দলের সদস্য হবার জন্য হার্ভেকে প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নিতে হয়। ভিক্টোরিয়ার বাদ-বাকী একাদশের পক্ষে অংশ নিয়ে প্রথম পছন্দের রাজ্য দলের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় তিনি ৮২ ও ২৫ রান তুলেন।[১] তার এ ক্রীড়াশৈলী রাজ্য দল নির্বাচকমণ্ডলীর সুনজরে আসেনি। শুরুতে ভিক্টোরীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হলেও মৌসুমের শেষ খেলায় অংশগ্রহণের জন্য তার ডাক পড়ে। মৌসুম শেষ হলে অ্যাডিলেড ওভালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলার পূর্ব-পর্যন্ত তাকে অপেক্ষার প্রহর গুণতে হয়েছিল। নিজস্ব ব্যক্তিগত সেরা ১৬৩ রান তুলে দলকে ইনিংস বিজয়ে সহায়তা করেন।[১] ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
[সম্পাদনা]যুদ্ধের অব্যহতি পরই অস্ট্রেলিয়া দলের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলার জন্য তাকে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর কাছে নিজেকে তুলে ধরতে গুণগতমানসম্পন্ন একগুচ্ছ প্রতিভাধর উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের সাথে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে হয় তাকে।[২]
১৯৪৬-৪৭ মৌসুমে শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ আসে তার। পূর্বেকার মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার দলনেতা ও ১৯৩০-এর দশক থেকে দেশের টেস্টে ব্যাটিং উদ্বোধনকারী বিল ব্রাউন আঘাতের কারণে পুরো গ্রীষ্মে মাঠের বাইরে অবস্থান করছিলেন।[৭] অবশেষে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্টে এ সুযোগ হয় তার। অ্যাডিলেড ওভালে বিল ব্রাউন ও সিড বার্নস আঘাতপ্রাপ্ত হলে তিনি বার্নসের স্থলাভিষিক্ত হন।[৮][৯] তবে, ১২ ও ৩১ রান তোলায় বার্নসের সুস্থতায় তাকে আবারও পঞ্চম টেস্ট শুরুর পূর্বে বাইরে চলে আসতে হয়।[১০]
মৌসুমের প্রথম খেলায় হার্ভের ভিক্টোরিয়ার দল ওয়ালি হ্যামন্ডের নেতৃত্বাধীন সফরকারী ইংরেজ দলের মুখোমুখি হয়।[১][১১] প্রথম ইনিংসে দলের ১৮৯ রানের মধ্যে ২১ রান তুলে স্পিনার ডগ রাইটের হাতে কট এন্ড বোল্ড হয়ে বিদায় নেন তিনি। জয়ের জন্য ৪৪৯ রানের লক্ষ্যমাত্রায় অগ্রসর হয়ে তিনি ৫৭ রান তুলে অ্যালেক বেডসারের হাতে আউট হলে মাত্র ২০৪ রান তুলে। ফলশ্রুতিতে ভিক্টোরিয়া দল ২৪৪ রানে পরাজয়বরণ করে।[১]
তার এ সংগ্রহের ফলে দল নির্বাচকমণ্ডলী অস্ট্রেলিয়ার প্রথম একাদশে রাখে। ইংরেজদের বিপক্ষে টেস্টটি কার্যতঃ টেস্টের প্রস্তুতিরূপে গণ্য হয়। বৃষ্টির কারণে খেলায় বিঘ্নের সৃষ্টি হয়। খেলাটি দ্বিতীয় ইনিংসে গড়ায়নি। একমাত্র সুযোগ পেয়ে তিনি ২২ রান তুলেছিলেন।[১][১২]
অবসর
[সম্পাদনা]১৯৪৭-৪৮ মৌসুমে ছোট ভাই নীল ও রে’র সাথে একযোগে ভিক্টোরিয়ার পক্ষে দুই খেলায় অংশ নেন। সময়সূচীর দ্বিতীয়ার্ধে দলকে অধিনায়কত্ব করেন। তবে, খেলার মান পড়তির দিকে যেতে থাকলে মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে বাদ পড়েন। ১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে প্রথম একাদশের বাইরে ছিলেন তিনি। কেবলমাত্র তাসমানিয়ার বিপক্ষে দুইটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। মৌসুম শেষে খেলা থেকে অবসর নেন। আকস্মিকভাবে বিঘ্নিত খেলোয়াড়ী জীবনে মাত্র ২২টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিতে পেরেছেন মার্ভ হার্ভে। বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে রাজ্য দলকে পাঁচ খেলায় অধিনায়কত্ব করেন। নিয়মিত অধিনায়ক লিন্ডসে হ্যাসেট জাতীয় দায়িত্ব পালনে বিদেশে চলে গেলে তিনি এ দায়িত্বভার পেতেন।
১৯৫৪-৫৫ মৌসুম পর্যন্ত ফিটজরয়ের প্রথম একাদশে খেলা চালিয়ে যান মার্ভ হার্ভে। ক্লাব দলটির প্রথম একাদশে অবস্থান করে ২০৭ খেলায় ২৯.৩১ গড়ে ৬,৬৫৪ রান তুলেন।[১৩]
হার্ভে আক্রমণধর্মী উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ছিলেন। ফাস্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে শক্তিশালী ড্রাইভ ও হুক মারে অভ্যস্ত ছিলেন।[৫] উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হার্ভেকে তার সহোদর ছোট ভাই নীল 'আমাদের সকলের সেরা ক্রিকেটাররূপে' বর্ণনা করেন।[২] তার আক্রমণের ধরন ও ফাস্ট বোলারদের বলকে হুকের মাধ্যমে মোকাবেলা করার জন্য পরিচিত ছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]প্রকৌশলী প্রতিষ্ঠানে পাঁচ দশকের অধিক সময় হার্ভে কর্মরত ছিলেন। পশ্চিমাঞ্চলীয় ফুটসক্রে শিল্প এলাকায় স্ত্রী মার্টল সহযোগে বসবাস করতেন।[১৪] দুই সন্তান জেফ ও গ্রেইম - উভয়েই ফিটজরয়ের পক্ষে প্রথম স্তরের ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১৫] ভ্রাতৃত্রয় - সিই হার্ভে, আর হার্ভে ও আরএন হার্ভে; নাতিদ্বয় - আরজে হার্ভে ও এ হার্ভে, ভাগ্নি - পি হার্ভে-শর্ট ও নাতনী কে শর্ট প্রত্যেকেই খেলাধূলার সাথে জড়িত ছিল।
ভিক্টোরিয়ার ফুটসক্রে এলাকায় ১৮ মার্চ, ১৯৯৫ তারিখে ৭৬ বছর বয়সে তার দেহাবসান ঘটে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ "Player Oracle MR Harvey"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ Cashman, pp. 117–119.
- ↑ Cashman, p. 231.
- ↑ ক খ "WW2 Nominal Roll – Harvey, Mervyn"। Government of Australia। ২০০২। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-১২।
- ↑ ক খ গ Coleman, p. 556.
- ↑ Perry, p. 53.
- ↑ Robinson, pp. 197–200.
- ↑ "Australia v England"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১২।
- ↑ "Australia v England"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১২।
- ↑ "Australia v England"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১২।
- ↑ Coleman, p. 560.
- ↑ Pollard, pp. 370–380.
- ↑ Coleman, p. 564.
- ↑ Coleman, p. 557.
- ↑ Harvey, Robert (২০০৮)। Harves: Strength Through Loyalty। Sydney, New South Wales: Pan Macmillan Australia। পৃষ্ঠা 45–50। আইএসবিএন 1-4050-3894-2।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Cashman, Richard; Franks, Warwick; Maxwell, Jim; Sainsbury, Erica; Stoddart, Brian; Weaver, Amanda; Webster, Ray (১৯৯৭)। The A–Z of Australian cricketers। Melbourne, Victoria: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-9756746-1-7।
- Coleman, Robert (১৯৯৩)। Seasons In the Sun: the story of the Victorian Cricket Association। North Melbourne, Victoria: Hargreen Publishing। আইএসবিএন 0-949905-59-3।
- Harvey, Neil (১৯৬৩)। My world of cricket। London: Hodder and Stoughton।
- Perry, Roland (২০০৫)। Miller's Luck: the life and loves of Keith Miller, Australia's greatest all-rounder। Milsons Point, New South Wales: Random House। আইএসবিএন 978-1-74166-222-1।
- Pollard, Jack (১৯৮৮)। The Bradman Years: Australian Cricket 1918–48। North Ryde, New South Wales: Harper Collins। আইএসবিএন 0-207-15596-8।
- Robinson, Ray (১৯৭৫)। On top down under : Australia's cricket captains। Stanmore, New South Wales: Cassell Australia। আইএসবিএন 0-7269-7364-5।
- Whitington, Richard (১৯৮১)। Keith Miller: the golden nugget। Adelaide, South Australia: Rigby Publishers। আইএসবিএন 0-7270-1424-2।
- Taylor, P., "Introducing Mervyn Harvey, of Fitzroy", The Argus, Weekend Supplement, (4 February 1950), p. 8.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে মার্ভ হার্ভে (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে মার্ভ হার্ভে (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)