২০২২–২৩ লা লিগা
অবয়ব
মৌসুম | ২০২২–২৩ |
---|---|
তারিখ | ১২ অগাস্ট ২০২২ – ৪ জুন ২০২৩[১] |
চ্যাম্পিয়ন | বার্সেলোনা ২৭তম শিরোপা |
অবনমন | ভায়াদোলিদ এস্পানিওল এলচে |
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ | বার্সেলোনা রিয়াল মাদ্রিদ আতলেতিকো মাদ্রিদ রিয়াল সোসিয়েদাদ সেভিয়া (ইউরোপা লিগ জয়ী হিসেবে) |
উয়েফা ইউরোপা লিগ | ভিয়ারিয়াল রিয়াল বেতিস |
উয়েফা ইউরোপা কনফারেন্স লিগ | অ্যাথলেটিক বিলবাও |
মোট খেলা | ৩৮০ |
মোট গোলসংখ্যা | ৯৫৫ (ম্যাচ প্রতি ২.৫১টি) |
সেরা খেলোয়াড় | মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেন |
শীর্ষ গোলদাতা | রবের্ত লেভানদোভস্কি (২৩ গোল) |
সেরা গোলরক্ষক | মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেন (ম্যাচপ্রতি ০.৪৯ গোল) |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | রিয়াল মাদ্রিদ ৬–০ ভায়াদোলিদ (২ এপ্রিল ২০২৩) |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | জিরোনা ৩–৫ রিয়াল সোসিয়েদাদ (৩ অক্টোবর ২০২২) জিরোনা ৬–২ আলমেরিয়া (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩) |
দীর্ঘতম টানা জয় | বার্সেলোনা (৭ ম্যাচ) (দুইবার) |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | আতলেতিকো মাদ্রিদ বার্সেলোনা (১৩ ম্যাচ) |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | এলচে (১৯ ম্যাচ) |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | এলচে এস্পানিওল (৬ ম্যাচ) |
সর্বোচ্চ উপস্থিতি | ৯৫,৭৪৫ বার্সেলোনা ২–১ রিয়াল মাদ্রিদ (১৯ মার্চ ২০২৩) |
সর্বনিম্ন উপস্থিতি | ৮,৮৭৯ জিরোনা ৬–২ আলমেরিয়া (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩) |
উপস্থিতি | ১,১২,৩৬,৮৭৩ (ম্যাচ প্রতি ২৯,৫৭১ জন) |
← ২০২১–২২ ২০২৩–২৪ → |
২০২২–২৩ লা লিগা, যেটি স্পনরশিপ সংক্রান্ত কারণে লা লিগা সান্তান্দের নামেও পরিচিত, ছিল স্পেনীয় লা লিগার ৯২ তম আসর। স্পেনীয় ফুটবল প্রতিযোগীতার সর্বোচ্চ এই আসরটি ১২ অগাস্ট ২০২২ তারিখে শুরু হয় এবং ৪ জুন ২০২৩ তারিখে শেষ হয়। রিয়াল মাদ্রিদ ছিল লা লিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা সে মৌসুমে রেকর্ড ৩৫ তম শিরোপা জয় করে।
১৪ মে ২০২৩ এস্পানিওলের বিরুদ্ধে ৪-২ গোলে জয়ের পর বার্সেলোনা চারটি ম্যাচ বাকি রেখেই চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে যেটি ছিল ক্লাবটির ২৭তম লীগ শিরোপা এবং ২০১৮-১৯ মৌসুমের পর প্রথম। [২] [৩]
দলসমূহের স্টেডিয়াম এবং অবস্থান
[সম্পাদনা]মাদ্রিদ অঞ্চলের দলসমূহ
মাদ্রিদ অঞ্চলের দলসমূহ হচ্ছে:
আতলেতিকো মাদ্রিদ
হেতাফে
রায়ো ভায়েকানো
রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকো মাদ্রিদ
হেতাফে
রায়ো ভায়েকানো
রিয়াল মাদ্রিদ
দল | অবস্থান | স্টেডিয়াম | ধারণক্ষমতা |
---|---|---|---|
আলমেরিয়া | আলমেরিয়া | পাওয়ার হর্স স্টেডিয়াম | ১৫,০০০[৪] |
অ্যাথলেটিক বিলবাও | বিলবাও | সান মেমেস | ৫৩,২৮৯[৫] |
আতলেতিকো মাদ্রিদ | মাদ্রিদ | সিভিতাস মেত্রোপলিতানো | ৬৮,৪৫৬[৬] |
বার্সেলোনা | বার্সেলোনা | স্পটিফাই কাম্প ন্যু | ৯৯,৩৫৪[৭] |
কাদিস | কাদিস | নুয়েভো মিরান্দিয়া | ২০,৭২৪[৮] |
সেলতা ভিগো | ভিগো | আবাঙ্কা-বালাইদোস | ২৯,০০০[৯] |
এলচে | এলচে | মার্তিনেস ভালেরো | ৩১,৩৮৮[১০] |
এস্পানিওল | কর্নেয়া দে ইয়োবরেহাত | কর্নেয়া-এল প্রাত | ৪০,০০০[১১] |
হেতাফে | হেতাফে | কলোসিয়াম আলফোন্সো পেরেস | ১৬,৫০০[১২] |
জিরোনা | জিরোনা | মন্তিলিভি | ১৩,৪০০[১৩] |
মায়োর্কা | পালমা | সন মইস | ২৩,১৪২[১৪] |
ওসাসুনা | পামপ্লোনা | এল সাদার | ২৩,৫৭৬[১৫] |
রায়ো ভায়েকানো | মাদ্রিদ | ভায়েকাস | ১৪,৭০৮[১৬] |
রিয়াল বেতিস | সেভিয়ে | বেন্তিনো ভিয়ামারিন | ৬০,৭২১[১৭] |
রিয়াল মাদ্রিদ | মাদ্রিদ | সান্তিয়াগো বার্নাব্যু | ৬৫,০০০[১৮] |
রিয়াল সোসিয়েদাদ | সান সেবাস্তিয়ান | রিয়ালে আরেনা | ৩৯,৫০০[১৯] |
সেভিয়া | সেভিয়ে | রামোন সানচেস পিজুয়ান | ৪৩,৮৮৩[২০] |
ভালেনসিয়া | ভালেনসিয়া | মেস্তায়া | ৪৯,৪৩০[২১] |
ভায়াদোলিদ | ভায়াদোলিদ | হোসে জোরিয়া | ২৮,০১২[২২] |
ভিয়ারিয়াল | ভিয়ারিয়াল | সেরামিকা | ২৩,০০৮[২৩] |
লিগ টেবিল
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বার্সেলোনা (C) | ৩৮ | ২৮ | ৪ | ৬ | ৭০ | ২০ | +৫০ | ৮৮ | চ্যাম্পিয়ন্স লিগ গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন |
২ | রিয়াল মাদ্রিদ | ৩৮ | ২৪ | ৬ | ৮ | ৭৫ | ৩৬ | +৩৯ | ৭৮ | |
৩ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৩৮ | ২৩ | ৮ | ৭ | ৭০ | ৩৩ | +৩৭ | ৭৭ | |
৪ | রিয়াল সোসিয়েদাদ | ৩৮ | ২১ | ৮ | ৯ | ৫১ | ৩৫ | +১৬ | ৭১ | |
৫ | ভিয়ারিয়াল | ৩৮ | ১৯ | ৭ | ১২ | ৫৯ | ৪০ | +১৯ | ৬৪ | ইউরোপা লিগ গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন |
৬ | রিয়াল বেতিস | ৩৮ | ১৭ | ৯ | ১২ | ৪৬ | ৪১ | +৫ | ৬০ | |
৭ | ওসাসুনা | ৩৮ | ১৫ | ৮ | ১৫ | ৩৭ | ৪২ | −৫ | ৫৩ | ইউরোপা কনফারেন্স লিগ প্লে-অফ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন |
৮ | অ্যাথলেটিক বিলবাও | ৩৮ | ১৪ | ৯ | ১৫ | ৪৭ | ৪৩ | +৪ | ৫১ | |
৯ | মায়োর্কা | ৩৮ | ১৪ | ৮ | ১৬ | ৩৭ | ৪৩ | −৬ | ৫০ | |
১০ | জিরোনা | ৩৮ | ১৩ | ১০ | ১৫ | ৫৮ | ৫৫ | +৩ | ৪৯[ক] | |
১১ | রায়ো ভায়েকানো | ৩৮ | ১৩ | ১০ | ১৫ | ৪৫ | ৫৩ | −৮ | ৪৯[ক] | |
১২ | সেভিয়া | ৩৮ | ১৩ | ১০ | ১৫ | ৪৭ | ৫৪ | −৭ | ৪৯[ক] | চ্যাম্পিয়ন্স লিগ গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন |
১৩ | সেলতা ভিগো | ৩৮ | ১১ | ১০ | ১৭ | ৪৩ | ৫৩ | −১০ | ৪৩ | |
১৪ | কাদিস | ৩৮ | ১০ | ১২ | ১৬ | ৩০ | ৫৩ | −২৩ | ৪২[খ] | |
১৫ | হেতাফে | ৩৮ | ১০ | ১২ | ১৬ | ৩৪ | ৪৫ | −১১ | ৪২[খ] | |
১৬ | ভালেনসিয়া | ৩৮ | ১১ | ৯ | ১৮ | ৪২ | ৪৫ | −৩ | ৪২[খ] | |
১৭ | আলমেরিয়া | ৩৮ | ১১ | ৮ | ১৯ | ৪৯ | ৬৫ | −১৬ | ৪১ | |
১৮ | ভায়াদোলিদ (R) | ৩৮ | ১১ | ৭ | ২০ | ৩৩ | ৬৩ | −৩০ | ৪০ | সেহুন্দা দিভিসিওনে অবনমন |
১৯ | এস্পানিওল (R) | ৩৮ | ৮ | ১৩ | ১৭ | ৫২ | ৬৯ | −১৭ | ৩৭ | |
২০ | এলচে (R) | ৩৮ | ৫ | ১০ | ২৩ | ৩০ | ৬৭ | −৩৭ | ২৫ |
উৎস: লা লিগা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) হেড-টু-হেড পয়েন্ট; ৩) হেড-টু-হেড পয়েন্ট গোল পার্থক্য; ৪) গোল পার্থক্য; ৫) স্বপক্ষে গোল; ৬) ফেয়ার-প্লে পয়েন্ট (টীকা: সমতায় থাকা দলগুলোর মধ্যে সকল ম্যাচ খেলা শেষে কেবল হেড-টু-হেড রেকর্ড ব্যবহার করা হয়)[২৪]
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমিত।
টীকা:
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) হেড-টু-হেড পয়েন্ট; ৩) হেড-টু-হেড পয়েন্ট গোল পার্থক্য; ৪) গোল পার্থক্য; ৫) স্বপক্ষে গোল; ৬) ফেয়ার-প্লে পয়েন্ট (টীকা: সমতায় থাকা দলগুলোর মধ্যে সকল ম্যাচ খেলা শেষে কেবল হেড-টু-হেড রেকর্ড ব্যবহার করা হয়)[২৪]
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমিত।
টীকা:
ফলাফল
[সম্পাদনা]মৌসুমের পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]গোল
[সম্পাদনা]- মৌসুমের প্রথম গোল:
এজেকুয়েল আভিলা ওসাসুনার হয়ে সেভিয়ার বিপক্ষে (১২ অগাস্ট ২০২২)
- মৌসুমের শেষ গোল:
আদ্রিয়ান এমবারবা আলমেরিয়ার হয়ে এস্পানিওল এর বপিক্ষে (৪ জুন ২০২৩)
সর্বোচ্চ গোলদাতা
[সম্পাদনা]অবস্থান | খেলোয়াড় | দল | গোল সংখ্যা[২৫] |
---|---|---|---|
১ | রবের্ত লেভানদোভস্কি | বার্সেলোনা | ২৩ |
২ | করিম বেনজেমা | রিয়াল মাদ্রিদ | ১৯ |
3 | হোসেলু | এস্পানিওল | ১৬ |
৪ | অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ১৫ |
বোর্হা ইগ্লেসিয়াস | রিয়াল বেতিস | ||
ভেদাত মুরিকি | মায়োর্কা | ||
৭ | এনেস উনাল | হেতাফে | ১৪ |
৮ | তাতি কাস্তেয়ানোস | জিরোনা | ১৩ |
আলভারো মোরাতা | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ||
১০ | ইয়াগো আসপাস | সেলতা ভিগো | ১২ |
নিকোলাস জ্যাকসন | ভিয়ারিয়াল | ||
আলেক্সান্দার সরলথ | রিয়াল সোসিয়েদাদ |
সর্বোচ্চ গোলে সহায়তাকারী
[সম্পাদনা]অবস্থান | খেলোয়াড় | দল | গোলে সহায়তা সংখ্যা[২৬] |
---|---|---|---|
১ | অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ১৬ |
২ | মিকেল মেরিনো | রিয়াল সোসিয়েদাদ | ৯ |
ভিনিসিউস জুনিয়র | রিয়াল মাদ্রিদ | ||
৪ | রদ্রিগো | ৮ | |
৫ | উসমান দেম্বেলে | বার্সেলোনা | ৭ |
রবের্ত লেভানদোভস্কি | |||
রাফিনিয়া | |||
রোদ্রিগো দে পোল | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ||
ব্রায়ান অলিভিয়ান | এস্পানিওল | ||
লুকাস রোবের্তোনে | আলমেরিয়া |
জামোরা ট্রফি
[সম্পাদনা]লা লিগায় ম্যাচপ্রতি সর্বনিম্ন গোল হজম করা গোলরক্ষককে মার্কা কর্তৃক জামোরা ট্রফি প্রদান করা হয়। এই ট্রফি পেতে হলে একজন গোলরক্ষকে কমপক্ষে ৬০ মিনিট করে ২৮ টি ম্যাচ খেলতে হয়।
অবস্থান | খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ সংখ্যা | হজমকৃত গোল সংখ্যা | গড়[২৭] |
---|---|---|---|---|---|
১ | মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেন | বার্সেলোনা | ৩৭ | ১৮ | ০.৪৯ |
২ | ইয়ান অবলাক | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ২৮ | ২০ | ০.৭১ |
৩ | আলেক্স রেমিরো | রিয়াল সোসিয়েদাদ | ৩৮ | ৩৫ | ০.৯২ |
৪ | তিবো কুর্তোয়া | রিয়াল মাদ্রিদ | ৩১ | ২৯ | ০.৯৪ |
৫ | পেদ্রাগ রাইকোভিচ | মায়োর্কা | ৩৬ | ৪০ | ১.১১ |
হ্যাটট্রিক
[সম্পাদনা]খেলোয়াড় | দল | বিপক্ষ | ফলাফল | তারিখ | পর্ব |
---|---|---|---|---|---|
ওইহান সানচেত | অ্যাথলেটিক বিলবাও | কাদিস | ৪–১ (হো) | ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ২০ |
পেরে মিয়া | এলচে | ভিয়ারিয়াল | ৩–১ (হো) | ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | |
করিম বেনজেমা | রিয়াল মাদ্রিদ | ভায়াদোলিদ | ৬–০ (হো) | ২ এপ্রিল ২০২৩ | ২৭ |
তাতি কাস্তেয়ানোস৪ | জিরোনা | রিয়াল মাদ্রিদ | ৪–২ (হো) | ২৫ এপ্রিল ২০২৩ | ৩১ |
করিম বেনজেমা | রিয়াল মাদ্রিদ | আলমেরিয়া | ৪–২ (হো) | ২৯ এপ্রিল ২০২৩ | ৩২ |
লাজারো | আলেম্রিয়া | মায়োর্কা | ৩–০ (হো) | ২০ মে ২০২৩ | ৩৫ |
৪ : ম্যাচে মোট চারটি গোল করেছেন
শৃঙ্খলা
[সম্পাদনা]খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]- সর্বোচ্চ হলুদ কার্ড: ১৪
- ফেদে সান এমেতেরিও (কাদিস)
- অস্কার গিল (এস্পানিওল)
- সর্বোচ্চ লাল কার্ড: ৩
- ফ্লোরিয়াঁ লেজেউঁ (রায়ো ভায়েকানো)
- হেরমান পেসেলা (রিয়াল বেতিস)
- ইসাক কারসেলিয়েন (কাদিস)
- লুইস ফেলিপে (রিয়াল বেতিস)
- মার্কোস আকুনিয়া (সেভিয়া)
- পাপা গুয়ে (সেভিয়া)
দল
[সম্পাদনা]- সর্বোচ্চ হলুদ কার্ড: ১২১
- সর্বোচ্চ লাল কার্ড: ১৫
- সর্বনিম্ন হলুদ কার্ড: ৬৮
- সর্বনিম্ন লাল কার্ড: ২
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Calendar LALIGA EA SPORTS 2023/24"। Página web oficial de LALIGA | LALIGA। জুন ২৪, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "FC Barcelona, Liga champions 2022/23!"। FC Barcelona। ১৪ মে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০২৩।
- ↑ "Espanyol 2–4 Barcelona: Robert Lewandowski scores two as Barca wrap up title"। BBC Sport। ১৪ মে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২৩।
- ↑ "Estadio de los Juegos del Mediterráneo"। UD Almería। ২৬ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২২।
- ↑ "The Stadium"। Athletic Bilbao। ১৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "A spectacular stadium"। Wanda Metropolitano। ২২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Facilities – Camp Nou"। FC Barcelona। ৯ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Estadio Nuevo Mirandilla" (স্পেনীয় ভাষায়)। Cádiz CF। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Facilities"। Celta Vigo। ১৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Estadio"। www.elchecf.es।
- ↑ "Facilities – RCDE Stadium"। RCD Espanyol। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Facilities"। www.getafecf.com।
- ↑ "Montilivi se prepara para la Primera División" (স্পেনীয় ভাষায়)। ২৭ জুন ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২৩।
- ↑ "Son Moix Iberostar Estadi (Son Moix)"। StadiumDB। ১৭ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Instalaciones – Estadio El Sadar" (স্পেনীয় ভাষায়)। CA Osasuna। ১৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Estadio de Vallecas" (স্পেনীয় ভাষায়)। Rayo Vallecano। ৮ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Estadio Benito Villamarín" (স্পেনীয় ভাষায়)। Real Betis। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "LaLiga bate record histórico de asistencia a los estadios con más de 15 millones de espectadores" (স্পেনীয় ভাষায়)। La Liga। ১৯ জুন ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২৩।
- ↑ "Facilities – Anoeta"। Real Sociedad। ২৫ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Sevilla F.C." (স্পেনীয় ভাষায়)। Sevilla FC। ২৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Facilities – Mestalla"। ২ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Estadio José Zorrilla"। Real Valladolid। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৬।
- ↑ "Estadio de la Cerámica" (স্পেনীয় ভাষায়)। Villarreal CF। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Reglamento General – Art. 201" (পিডিএফ) (স্পেনীয় ভাষায়)। Royal Spanish Football Federation। ১৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Spanish La Liga Top Scorers"। La Liga। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Spanish La Liga Top Assists"। La Liga। ২৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০২২।
- ↑ "Zamora de LaLiga Santander 2022 - 2023"। Marca। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২৩।