ভৌগোলিক নির্দেশক
এই নিবন্ধের উদাহরণ এবং দৃষ্টিভঙ্গিসমূহ সম্ভবত বিষয়বস্তুটিকে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপস্থাপন করছে না। (ফেব্রুয়ারি ২০২৪) |
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হচ্ছে কোনো সামগ্ৰীর ব্যবহার করা বিশেষ নাম বা চিহ্ন। এই নাম বা চিহ্ন নিৰ্দিষ্ট সামগ্ৰীর ভৌগোলিক অবস্থিতি বা উৎস (যেমন একটি দেশ, অঞ্চল বা শহর) অনুসারে নিৰ্ধারণ করা হয়। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট গুণগত মানদণ্ড বা নিৰ্দিষ্ট প্ৰস্তুত প্ৰণালী অথবা বিশেষত্ব নিশ্চিত করে। উদাহরণস্বরুপ, ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্ৰাপ্ত আসামের মুগা সূতা[১][২] চিহ্নই[৩] মুগা সূতায় নিৰ্মিত বস্ত্ৰ বা অন্যান্য সামগ্ৰীর গুণগত মানদণ্ড নিশ্চিতি প্ৰদান করে। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বিভিন্ন সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট অঞ্চলটিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করার অধিকার এবং আইনি সুরক্ষা প্ৰদান করে।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যসামগ্ৰী
[সম্পাদনা]বর্তমানে বাংলাদেশের স্বীকৃত জি আই পণ্য ৩৫টি | বাংলাদেশের সর্ব প্রথম জিআই পণ্য "জামদানি শাড়ি" এবং সর্বশেষ জি আই পণ্য "ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি "|
১৭ আগস্ট ২০১৭ পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশকে বাংলাদেশী পণ্য হিসাবে বিশ্ব স্বীকৃতি অর্জনের কথা ঘোষণা করে। এর ফলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়।
২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে খিরসাপাত আমকে বাংলাদেশের ৩য় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (খাদ্যদ্রব্য) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর মসলিনকে বাংলাদেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল রাজশাহী সিল্ককে ৫ম, রংপুরের ৭০০ বছরের ঐতিহ্যের ধারক বাহক শতরঞ্জিকে ৬ষ্ট, চিনিগুঁড়া চালকে ৭ম, দিনাজপুরের কাটারিভোগকে ৮ম এবং বিজয়পুরের সাদা মাটিকে ৯ম জিআই পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।[৪][৫]
২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়। এটি বাংলাদেশের দশম জিআই পন্য।[৬]
বাংলাদেশের একাদশতম ভৌগোলিক নির্দেশক জিআই পণ্য রাজশাহীর বিখ্যাত ফজলি আম ( ১১ তম জিআই পণ্য,২০২২)
২০২৩ সালের ৫ই জুলাই আরোও ৪টি পণ্যকে জি আই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পণ্যগুলা যথাক্রমে, বগুড়ার বিখ্যাত দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম।
১৬ তম জি আই পণ্যের স্বীকৃতি পায় বাংলাদেশের সিলেটের শীতলপাটি। (২০ জুলাই ২০২৩)
১৭ তম জি আই পণ্যের স্বীকৃতি পায়- নাটোরের কাঁচাগোল্লা। (৮ আগস্ট ২০২৩)
৯ জানুয়ারি ২০২৪ জি আই পণ্য হিসেবে টাংগাইলের চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল কে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের জি আই পণ্যের সংখ্যা ৩৫টি এবং সর্বশেষ জি আই পণ্য "ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি "|
ক্রম | আবেদন নং | আবেদনের তারিখ | পণ্যের নাম | আবেদনকারী | পণ্যের শ্রেণী | রেজিস্ট্রেশন নং |
---|---|---|---|---|---|---|
০১ | জি আই-০১ | ০১/০৯/২০১৫ | জামদানি শাড়ী | বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) | ২৫ | ০১ |
০২ | জি আই-০১ | ১৩/১১/২০১৬ | বাংলাদেশ ইলিশ | মৎস্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ | ২৯, ৩১ | ০২ |
০৩ | জি আই-০৩ | ০২/০২/২০১৭ | চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম | বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট | ৩১ | ০৩ |
০৪ | জি আই-০৫ | ০৬/০২/২০১৭ | বিজয়পুরের সাদা মাটি | জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নেত্রকোনা | ০১ | ০৪ |
০৫ | জি আই-০৬ | ০৬/০২/২০১৭ | দিনাজপুর কাটারীভোগ | বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর | ৩০ | ০৫ |
০৬ | জি আই-০৭ | ০৭/০২/২০১৭ | বাংলাদেশ কালিজিরা | বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর | ৩০ | ০৬ |
০৭ | জি আই-৩৪ | ১১/০৭/২০১৯ | রংপুরের শতরঞ্জি | বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) | ২৭ | ০৭ |
০৮ | জি আই-২৭ | ২৪/০৯/২০১৭ | রাজশাহী সিল্ক | বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড, রাজশাহী | ২৫ | ০৮ |
০৯ | জি আই-৩০ | ০২/০১/২০১৮ | ঢাকাই মসলিন | বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড, ঢাকা | ২৪, ২৫ | ০৯ |
১০ | জি আই-১৫ | ০৯/০৩/২০১৭ | রাজশাহী-চাপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম | ১। ফল গবেষণা কেন্দ্র, বিনোদপুর, রাজশাহী,
২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি এসোসিয়েশন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। |
৩১ | ১০ |
১১ | জি আই-৩২ | ০৪/০৭/২০১৯ | বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি | মৎস্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ | ২৯, ৩১ | ১১ |
১২ | জি আই-৩৭ | ১৬/০৩/২০২১ | বাংলাদেশের শীতল পাটি | বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) | ২৭ | ১২ |
১৩ | জি আই-২৯ | ০১/০১/২০১৮ | বগুড়ার দই | বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি, বগুড়া জেলা শাখা। | ২৯ | ১৩ |
১৪ | জি আই-৩১ | ১১/০৪/২০১৮ | শেরপুরের তুলশীমালা ধান | জেলা প্রশাসক, শেরপুর | ৩০ | ১৪ |
১৫ | জি আই-১০ | ১৯/০২/২০১৭ | চাঁপাই নবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম | আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ | ৩১ | ১৫ |
১৬ | জি আই-১১ | ১৯/০২/২০১৭ | চাঁপাই নবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম | আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ | ৩১ | ১৬ |
১৭ | জি আই-৪০ | ৩০/০৩/২০২৩ | নাটোরের কাঁচাগোল্লা | জেলা প্রশাসন, নাটোর | ২৯,৩০ | ১৭ |
১৮ | ০৯/০১/২০২৪ | টাংগাইলের চমচম | জেলা প্রশাসন,টাংগাইল | ১৮ | ||
১৯ | ০৯/০১/২০২৪ | কুমিল্লার রসমালাই | জেলা প্রশাসন,কুমিল্লা | ১৯ | ||
২০ | ০৯/০১/২০২৪ | কুষ্টিয়ার তিলের খাজা | জেলা প্রশাসন,কুষ্টিয়া | ২০ | ||
২১ | ০৯/০১/২০২৪ | বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল | ২১ | |||
২২ | ০৭/০২/২০২৪ | টাঙ্গাইলের শাড়ি | ২২ | |||
২৩ | যশোরের খেজুরের গুড় |
২৪ রাজশাহীর মিষ্টি পান
২৫ রংপুরের হাড়িয়াভাঙ্গা আম
২৬ মৌলভীবাজারের আগর
২৭ মৌলভীবাজারের আগর আতর
২৮ নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা
২৯ গোপালগঞ্জের রসগোল্লা
৩০ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মন্ডা
৩১ জামালপুরের নকশিকাঁথা
৩২ নরসিংদীর লটকন
৩৩ টাঙ্গাইলের মধুপুরের আনারস [ ২৪ সেপ্টেম্বর,২০২৪]
৩৪ ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই [২৪ সেপ্টেম্বর,২০২৪]
৩৫ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি। [২৪ সেপ্টেম্বর,২০২৪]
ভারতের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যসামগ্ৰী
[সম্পাদনা]তালিকার বিবরণ
নিম্নবর্ণিত সমস্ত পণ্য ভারতবর্ষের "বাংলা" রাজ্যের সরকার অধিনস্ত ভৌগোলিক নির্দেশক | সমস্ত পণ্য ভারত সরকার অধিনস্ত "সর্বভারতীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক" দ্বারা স্বীকৃত ও আন্তর্জাতিক বাজারে আইনত রক্ষিত |
২০০৩ সালে পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র দেশের প্রথম জিআই হয়ে উঠে আসে দার্জিলিং চা, যা আজ সারা বিশ্বে "সেম্পেন অফ টি" নামে খ্যাত |
২০০৭ সালে কবিগুরুর শান্তিনিকেতন থেকে উঠে আসে রাজ্যের দ্বিতীয় জিআই তথা শান্তিনিকেতনী চর্মজাত সামগ্রী |
এরপরের বছর ২০০৮ সালে আরেক জিআই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য লাভ করে, এটি ছিল বাংলার সু প্রাচীন নকশি কাঁথা |
২০০৯,২০১১,২০১২ এই তিনটি বছরে রাজ্য লাভ করে বাংলার তিন সুকুশলী শাড়ির জিআই, এগুলি ছিল- শান্তিপুরী শাড়ি , ধনেখালি শাড়ি , বালুচরী শাড়ি |
২০১৩ সালে রাজ্য তথা সরকার তার তিনটি আমের ওপর জিআই লাভ করে, এগুলি ছিল - লক্ষ্মণভোগ আম , ফজলি আম , হিমসাগর আম |
২০১৫ সালে বাংলার প্রথম মিষ্টান্ন হিসাবে "জয়নগরের মোয়া" উঠে আসে, জিআইপ্রাপ্ত এই মিষ্টান্ন ও তার কারিগরদের অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (কৃষ্ণনগর সভা, ২০১৬ সাল, বিধানসভা নির্বাচন )
২০১৭ সালে বাংলার ৫ টি পণ্যের জিআই আসে, এগুলি ছিল - তুলাইপাঞ্জি চাল , গোবিন্দভোগ চাল , সীতাভোগ , মিহিদানা ও বাংলার রসগোল্লা
এইবছরটি ইতিহাসে রসগোল্লার জন্য ঐতিহাসিক হয়ে থাকবে, কারণ এই পণ্য উড়িষ্যা ও বাংলার মাঝে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে | উড়িষ্যার হার হয়, পরবর্তী কালে উড়িষ্যার সরকার নিজেদের "উড়িষ্যার রাসা গোলা" নামক এক অন্য মিষ্টান্নের জিআই লাভ করে | রসগোল্লা "বাংলার রসগোল্লা" নামে পরিচিতি লাভ করে |
২০১৮ সাল হয়ে ওঠে বাংলার কৃষ্টি - কলা - কারুকার্যের জন্য এক আদর্শ বছর,
এই বছরে বাংলার পটচিত্র , মাদুরকাঠি , ছৌ মুখোশ , বাংলার ডোকরা , কুশমন্ডির মুখোশ , মনসা চালি , বাঁকুড়ার ঘোড়া আন্তর্জাতিক জিআই লাভ করে |
কুশমন্ডির মুখোশ পরবর্তীতে লন্ডন অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রদর্শিত হয় |
বাঁকুড়ার টেরাকোটা আর্টের ঘোড়াকে সর্বভারতীয় সম্পদ হিসেবে আখ্যা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী |
২০২৪ সালে রাজ্য আরও ৬ টি পণ্যের জিআই লাভ করে, এগুলি হলো - গরদ শাড়ি , সুন্দরবন মধু , টাঙ্গাইল শাড়ি, কোরিয়াল শাড়ি, বাংলার মসলিন কাপড় ও কালো নুনিয়া চাল |
সুপ্রাচীনকাল ধরে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বাংলার সনাতনী সংস্কৃতির মুখ লাল পাড়ের কোরিয়াল শাড়ি অবশেষে জিআই পরিচিতি লাভ করে |
সর্বশেষ জানুয়ারি, ২০২৪ সন অবধি বাংলা রাজ্যের কাছে ২৮ টি জিআই / ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি বর্তমান |
স্বীকৃত সকল পণ্যের তালিকা -
- দার্জিলিং চা- ২০০৩ সালে দার্জিলিং চা ভারতের ভারতীয় পেটেন্ট অফিসের মাধ্যমে ভারতের প্রথম পণ্য হিসাবে ২০০৪ -২০০৫ সালে জিআই ট্যাগ লাভ করে।[৮]
- শান্তিনিকেতনী চর্মজাত সামগ্রী - ২০০৭
- নকশি কাঁথা- ২০০৮ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য নকশি কাঁথার ভৌগোলিক স্বীকৃতি পায়।[৯]
- শান্তিপুরী শাড়ি - ২০০৯
- ধনেখালি শাড়ি - ২০১১
- বালুচরী শাড়ি - ২০১২
- লক্ষ্মণভোগ আম - ২০১৩
- ফজলি আম - ২০১৩
- হিমসাগর আম - ২০১৩
- জয়নগরের মোয়া - ২০১৫
- তুলাইপাঞ্জি চাল - ২০১৭
- গোবিন্দভোগ চাল - ২০১৭
- সীতাভোগ -২০১৭
- মিহিদানা - ২০১৭
- রসগোল্লা - ২০১৭
- পটচিত্র - ২০১৮
- মাদুরকাঠি - ২০১৮
- ছৌ মুখোশ -২০১৮
- ডোকরা - ২০১৮
- কুশমন্ডির মুখোশ - ২০১৮
- মনসা চালি - ২০১৮
- বাঁকুড়ার ঘোড়া - ২০১৮
- গরদ শাড়ি -২০২৪
- সুন্দরবন মধু -২০২৪
- কোরিয়াল শাড়ি -২০২৪
- কালো নুনিয়া চাল -২০২৪
- বাংলার মসলিন -২০২৪
- টাঙ্গাইল শাড়ি (পশ্চিমবঙ্গ) -২০২৪
আসাম
[সম্পাদনা]এছাড়াও জহা চাউল, সৰ্থেবারীর কাঁহ-পিতলর শিল্প, কাৰ্বি বস্ত্ৰশিল্প এবং গোয়ালপারার শীতল পাটীর জন্যে ভৌগোলিক স্বীকৃতি বিভাগে কেন্দ্ৰীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে।[১০] -->
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "G.I. – APPLICATION NUMBER 384" (পিডিএফ)। GEOGRAPHICAL INDICATIONS JOURNAL GOVERNMENT OF INDIA। 52: 28–38। ২০১৩। ২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Samudra Gupta Kashyap (২৪ আগস্ট ২০০৭)। "Assam's muga silk gets GI registration"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Finally, muga gets GI logo"। The Telegraph। ২৮ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ আজাদ, আবুল কালাম মুহম্মদ। "ঢাকাই মসলিনের পুনর্জন্ম"। Prothomalo।
- ↑ "জিআই সনদ পেলো আরও ছয় পণ্য, ইত্তেফাক, ১৮ জুন ২০২১"। ১৮ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২১।
- ↑ জিআই সনদ পেল বাগদা চিংড়ি, যুগান্তর, ১৮ মে ২০২২
- ↑ "মঞ্জুরকৃত জিআই পণ্য"। পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। আগস্ট ২০, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৭, ২০২৩।
- ↑ "GI tag: TN trails Karnataka with 18 products"। The Times of India। আগস্ট ২৯, ২০১০। নভেম্বর ৩, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১৮।
- ↑ http://www.ttg-sric.iitkgp.ernet.in/GIDrive/images/gi/registered_GI_13June2016.pdf
- ↑ "Break up & Status of GI Application Pending before the GI Registry as on March 31, 2015" (পিডিএফ)। Intellectual Property India (Govt. of India)। ২৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫।