কাবা মা কেই
বর্মী: ကမ္ဘာမကျေ | |
মিয়ানমার-এর জাতীয় সঙ্গীত | |
অপর নাম | "কাবা মাই ক্যায়াই" |
---|---|
কথা | সায়া টিন, ১৯৪৭ |
সঙ্গীত | সায়া টিন, ১৯৩০ |
গ্রহণকাল | ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ |
অডিও নমুনা | |
"কাবা মা কেই" (বাদ্য, সংক্ষেপিত) |
" কাবা মা কেই " (বর্মী: ကမ္ဘာမကျေ[ɡəbà mə tɕè];বাংলা: "বিশ্ব ধ্বংস পর্যন্ত") হল বর্মী সঙ্গীত এবং ১৯৪৭ সাল থেকে মিয়ানমারের জাতীয় সংগীত। এটি দুটি অংশ নিয়ে গঠিত, প্রথমটি ঐতিহ্যবাহী বর্মী শৈলীর স্তবক, দ্বিতীয় স্তবকটি পশ্চিমা-শৈলীর ঐকতানে বিভক্ত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কাবা মা কেই সঙ্গীতটির সুর ও কথা সায়া টিন লিখেছিলেন [১] এবং ১৯৪৭ সালে বার্মিজ জাতীয় সংগীত হিসাবে এটি গৃহীত হয়।
২০০৮ সালের মিয়ানমারের সংবিধান অনুসারে, "কাবা মা কেই" এর সম্পূর্ণ সংস্করণটি ঐতিহ্যবাহী বর্মী শৈলী এবং পশ্চিমা ধাঁচের উভয় বিভাগকে সমন্বিত হিসাবে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। সম্পূর্ণ সংস্করণটি সাধারণত ঘরোয়া অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়।
যারা কাবা মা কেই পরিবেশন করেন তারা জাতি এবং তার জাতীয় সংগীতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য পরিবেশন শেষে মাথা ঝোঁকান। এটি দীর্ঘকাল ধরে মিয়ানমারে চলে আসা ঐতিহ্য।
গানের কথা
[সম্পাদনা]বর্মী কথা
[সম্পাদনা]বর্মী লিপি |
আধ্বব |
MLC transcription |
တရားမျှတ လွတ်လပ်ခြင်းနဲ့မသွေ၊ |
[təjá m̥ja̰ ta̰ lʊʔ laʔ tɕʰɪ́ɴ nɛ̰ mə θwè] |
ta.ra: hmya. ta. lwat lap hkrang: nai. ma. swi |
অনুবাদ
[সম্পাদনা]আনুষ্ঠানিক ইংরেজি অনুবাদ [৩] |
---|
ইনসাফ ও আজাদীর সাথে; |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Kaba Ma Kyei" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ মে ২০১৯ তারিখে at nationalanthems.info
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;constitution2008
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "The National Anthem Law, 21 Oct 2010" (পিডিএফ)। Online Burma/Myanmar Library। এপ্রিল ২, ২০১৯। এপ্রিল ৩, ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৯, ২০১৯।