ঘাঘট নদী
অবয়ব
ঘাঘট নদী (ঘাঘট নদ) | |
River | |
রংপুর শহরের কাছে ঘাঘট নদীতে সূর্যাস্ত।
| |
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
অঞ্চলসমূহ | উত্তরবঙ্গ, উত্তরাঞ্চলের নদী |
জেলাসমূহ | নীলফামারী, গাইবান্ধা |
উৎস | তিস্তা নদী |
মোহনা | ব্রহ্মপুত্র |
দৈর্ঘ্য | ২৩৬ কিলোমিটার (১৪৭ মাইল) |
ঘাঘট নদী বা ঘাঘট নদ বাংলাদেশের উত্তর অংশে প্রবাহিত একটি নদী। এটি বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ ও রাজশাহী বিভাগের নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৩৬ কিলোমিটার। এর পানিপ্রবাহমাত্রা অবস্থাভেদে ৫০ থেকে ২৫০০ কিউসেক।[১]
ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]ঘাঘট নদী নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার আবলিখানা নামক বিল থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। উত্তর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে নদীটি সর্পিল গতিতে গাইবান্ধা শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ফুলছড়ি ঘাট থেকে কয়েক কিলোমিটার উত্তরে ব্রহ্মপুত্র নদের সাথে মিলিত হয়েছে।[১]
পরিবেশ বিপর্যয়
[সম্পাদনা]ঘাঘট নদ থেকে স্থানীয়ভাবে রংপুর অঞ্চলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে মাটি কাটা হয় এবং বালু তোলা হয়। মাটি-বালু কাটার কারণে বর্ষার পানি ঘোরপাক খায়, নদএর পাড় ভেঙ্গে যায়, এলাকার কৃষকের জমি নদে মিশে যায়।[২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ১৯২-১৯৩।
- ↑ "ঘাঘট নদের দুঃখগাথা চলছেই"। http://www.prothomalo.com/। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১৬।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |