মার্কিন ডলার
মার্কিন ডলার | |||||
---|---|---|---|---|---|
United States dollar (ইংরেজি) | |||||
| |||||
আইএসও ৪২১৭ | |||||
কোড | USD | ||||
একক | |||||
উপ-ইউনিট | |||||
১⁄১০ | ডাইম (Dime) | ||||
১⁄১০০ | সেন্ট (Cent) | ||||
১⁄১০০০ | মিল (Mill) | ||||
প্রতীক | $ | ||||
ডাকনাম | বাক (Buck), বিন (bean), পেপার (paper), ডেড প্রেসিডেন্ট (dead president), | ||||
ব্যাংকনোট | |||||
বহুল ব্যবহৃত | $১, $৫,$১০, $২০,$৫০, $১০০ | ||||
স্বল্প ব্যবহৃত | $২ অপ্রচারিত: $৫০০, $১,০০০, $৫,০০০, $১০,০০০, $১০০,০০০ | ||||
কয়েন | |||||
বহুল ব্যবহৃত | ১¢, ৫¢, ১০¢, ২৫¢ | ||||
স্বল্প ব্যবহৃত | ৫০¢, $১ | ||||
বিবরণ | |||||
প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারকারী | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পূর্ব তিমুর ইকুয়েডর এল সালভাদোর মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ মাইক্রোনেশিয়া যুক্তরাজ্য পালাউ পানামা জিম্বাবুয়ে[টীকা ১] মার্কিন অঞ্চলসমূহ অন্যান্য অঞ্চলসমূহ | ||||
অপ্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারকারী | ১৫টি দেশ ও ৩টি অধীনস্থ এলাকাসমূহ | ||||
প্রচলন | |||||
কেন্দ্রীয় ব্যাংক | ফেডারেল রিজার্ভ | ||||
উৎস | www.federalreserve.gov | ||||
মুদ্রক | খোদাই ও মুদ্রণ ব্যুরো | ||||
ওয়েবসাইট | www.moneyfactory.gov | ||||
টাঁকশাল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র টাকশাল | ||||
ওয়েবসাইট | www.usmint.gov | ||||
মূল্যনিরূপণ | |||||
মুদ্রাস্ফীতি | সর্বশেষ: ৮.২০% (সেপ্টেম্বর ২০২২) বাৎসরিক সর্বোচ্চ: ৯.০৬ (জুলাই ২০২২) | ||||
উৎস | inflationdata.com |
মার্কিন ডলার (মুদ্রা প্রতীক: $; ব্যাংক কোড: USD) হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারী মুদ্রার নাম। এর কাগুজে নোটের নকশা অনুযায়ী একে চলতি ভাষায় 'গ্রীন বাক' হিসেবেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। এর সাংকেতিক চিহ্ন $, তবে অন্যান্য দেশের ডলার নামক মুদ্রা থেকে আলাদা করার জন্য একে আন্তর্জাতিক দলিলাদিতে US$ লেখা হয়। এর এক শতাংশের নাম সেন্ট। ১ ডলার ১০০ সেন্ট এর সমতূল্য।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]মার্কিন কংগ্রেস ১৭৮৫ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রবর্তন করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিশ্ব মুদ্রা বাজারে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ‘হার্ড কারেন্সি’ হিসেবে পরিগণিত। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে বাংলাদেশের টাকা (BDT) মার্কিন ডলারে পেগড্।
টাকা-ডলার সম্পর্ক
[সম্পাদনা]বাংলা টাকায় ১০৯.৩১ বাংলাদেশি টাকা সমান ১ মার্কিন ডলার (আগস্ট ২৬, ২০২৩ অনুযায়ী)।
আন্তর্জাতিক ভূমিকা
[সম্পাদনা]এটি বর্তমানে বিশ্বের সর্বাধিক প্রচলিত মুদ্রা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও আরও কিছু দেশ ডলারকে সরকারী মুদ্রা হিসাবে ব্যবহার করে। মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ব্যবহার দ্বিবিধ। প্রথমত এটি আন্তর্জাতিক দেনা-পাওনা মেটানোর মুদ্রা। দ্বিতীয়ত এটি বহুল প্রচলিত একটি রিজার্ভ কারেন্সী। তবে ইউরো প্রচলনের পর থেকে মার্কিন ডলারের ভূমিকা ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে শুরু করে। ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের হিসাব অনুযায়ী, বাজারে $৩৮০ বিলিয়ন (৩৮ হাজার কোটি) ডলার চালু আছে, যার দুই-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে চালু। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ এর পরিমাণ দ্বিগুন হয়ে $৭৬০ বিলিয়নে (৭৬ হাজার কোটি) পৌঁছেছে। এর অর্ধেকই রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ জিম্বাবুয়ে সরকারের লেনদেনের জন্য সরকারি মুদ্রা
- ↑ মার্কিন ডলারr ও পাকিস্তানি রুপি বেশি গৃহীত।
- ↑ কম্বোডীয় রিয়েলসহ
- ↑ ইরাকি দিনারসহ
- ↑ জামাইকা ডলারসহ
- ↑ লেবানন পাউন্ড-সহ, নির্দিষ্ট বিনিময় হারে ১:১,৫০০
- ↑ পেরুভীয় নুয়েভো সল-সহ
- ↑ উরুগুয়ে পেসোসহ
- ↑ ভিয়েতনামি দোংসহ
- ↑ বারমুদা ডলারসহ
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- U.S. Bureau of Engraving: Banknotes
- U.S. Mint: Image Library ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে
- মার্কিন ডলার (কাগজের টাকা) (ইংরেজি) (জার্মান)
- ↑ "FCO country profile"। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "British Indian Ocean Territory Currency"। Wwp.greenwichmeantime.com। মার্চ ৬, ২০১৩। জুলাই ২২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৫, ২০১৩।