One can travel anywhere anytime by films.
Favorite films
Recent activity
AllRecent reviews
More-
Lolita 1962
শিল্প বা আর্ট ইমাজিনেশন পাওয়ার জেনারেট করে। আর্টকে বিভিন্ন দিক দিয়ে দেখা যায়। কেউ পজেটিভ দিক খুঁজে পায়। কেউ খুঁজে পায় নেগেটিভ। কেউ আবার কনফিউজড থাকে কি খুঁজে পাইবে। এইসব খোঁজাখুঁজির উপরে বসে থাকে আর্ট স্বয়ং নিরাকার গডের মতন।
গতকাল গ্রেট আর্টিস্ট স্ট্যানলি কুব্রিকের জন্মদিন ছিল। কুব্রিকের সাথে পরিচয় ঘটে ললিতা দেখে। নবোকভের ললিতা। দুনিয়ার অন্যতম বিতর্কিত আর অস্বস্তিকর উপন্যাস ললিতাকে ভিজ্যুয়ালি দেখাইতে চাওয়ার স্পর্ধা করাই একটা ঘটনা হইতে পারে। সেই ললিতাকে ফিল্মে দেখাইলো কুব্রিক। আদর্শবাদীদের চাপে পড়ে অনেক কাঠখড়…
Translated from by -
Lost in Translation 2003
লস্ট ইন ট্রান্সলেশন ফিল্মটাতে দেখা যায় শার্লট আর বব হ্যারিস দুইজনের আলাদা সংসার আছে৷ বব প্রফেশনাল এক্টর, কাজ করতে জাপান আসছে। শার্লট গ্রেজুয়েশন শেষ করে জামাইয়ের সাথে ঘুরতে আসছে। জামাই প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার। তবে নতুন জায়গায় নতুন কালচারে আইসা তারা দুইজনেই ঠিক মানায় নিতে পারে না। রাতে ঘুম হয় না ভাল মতো। এইরকম একটা গ্লুমি সিচুয়েশনে দুইজনের দেখা হয়। পার্সোনাল লাইফ নিয়া তারা আলাপ করে।
দুইজনের কারোরই পার্টনারের ব্যাপারে কোন অভিযোগ নাই। তাদের পার্টনারদেরও দেখা যায় খোজ খবর নেয় ঠিকঠাক। শার্লটের…
Translated from by
Popular reviews
More-
Sharey Chuattar 1953
"পিছনে দিব্বি দেওয়া থাকতো সাড়ে চুয়াত্তর"
বিজন ভট্টাচার্য আর নির্মল দের সাড়ে চুয়াত্তর সিনেমার নাম সাড়ে চুয়াত্তর হইছে উপরের লাইন থেকে। সাড়ে চুয়াত্তর(৭৪) মানে একটা বিশেষ চিহ্ন যেটি গোপন চিঠিতে লিখে দেওয়া হইত। এটি লিখে দিলে সেই চিঠি আর কেউ পড়তো না। সিনেমাতে রজনী বাবু তার স্ত্রীকে আক্ষেপ কইরা এই লাইনটি বলেছিল।
অন্নপূর্ণা বোর্ডিং হাউজের রামপ্রীতি আর রমলা প্রেমে পইড়া কাজের লোকরে দিয়ে গোপনে পরস্পর চিঠি আনা নেওয়া করতো। এই ব্যাপারের সাথে সিনেমার নাম সাড়ে চুয়াত্তরের সম্পর্ক আছে। গোপন চিঠিতে…
-
The Sweet Hereafter 1997
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা সকল বাচ্চাকে নিয়ে যেতে পারে নি। একটি বাচ্চা খোঁড়া ছিল। অন্য বাচ্চাদের সাথে সেও গিয়েছিল বাঁশিওয়ালার পিছুপিছু। কিন্তু সে পাহাড়ের কিনারে পৌঁছাবার আগেই বাকিরা হারিয়ে গিয়েছিল চিরতরে। আর সে বেঁচে যায় একা। কিন্তু নিজের একা বেঁচে থাকাকে খোঁড়া বাচ্চাটি মেনে নিতে পারে না। তার বারেবারে মনে হতো যদি সেও আর সবার সাথে চলে যেতে পারতো। এই চির আফসোস নিয়ে তবুও তাকে জীবন কাটাতে হয়। ধীরে ধীরে সে বুঝতে পারে একটা সাধারণ সত্যির মত বাস্তব আর কিছু নেই।